সরকারি অফিসগুলোতেও উল্লেখযোগ্য হারে এডিসের লার্ভা পাঁচ্ছি: আতিক

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৪ নভেম্বর, ২০২৩, 4:24 PM
সরকারি অফিসগুলোতেও উল্লেখযোগ্য হারে এডিসের লার্ভা পাঁচ্ছি: আতিক
কোথাও এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে সে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা অথবা জেল দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তবে বাসা বাড়ির পাশাপাশি এখন সরকারি অফিসগুলোতেও উল্লেখযোগ্য হারে এডিশ মশার লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর মহাখালিতে অবস্থিত জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) আয়োজিত কমিউনিটি পর্যায়ে ডেঙ্গু বিষয়ক জনসচেতনতা কার্যক্রম উদ্বোধনের বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় মেয়র আতিক বলেন, আমরা তো বলি না বা চাই না যে ডেঙ্গুর লার্ভার জন্য কেউ জেল খাটুক বা ফাইন দিক। আমি কারওয়ান বাজারে গিয়েছিলাম- সেখানে পেট্রোবাংলা, ওটা শেষ করে বিটিএলসি, টিসিবি প্রত্যেকটা সরকারি প্রতিষ্ঠানর নিচে লার্ভার চাষ হচ্ছে। আমার মনে হয় আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত যার যার বাসা বাড়ি ও অফিস পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। তিনি বলেন, ডেঙ্গু এখন আর সিজেনাল ডেঙ্গু না, এখন ১২ মাসই এটা থাকে।
আর যেসব হাসপাতালে আমরা ডেঙ্গু রোগী পাঁচ্ছি, সেই হাসপাতালের ১ কিলোমিটার পর্যন্ত ফগিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া নতুন একটি অ্যাপের কাজও চলমান আছে। নতুন অ্যাপের মাধ্যমে কোন এলাকার মশার ছবি থেকে আমরা ওই এলাকার মশার ধরণ বুঝতে পারবো। আগামী তিন মাসের মধ্যে এই অ্যাপ কার্যকর হবে বলে আশা করি। এ সময় ডেঙ্গু প্রতিরোধে নিবসম ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন একসঙ্গে আলাদা প্রজেক্টের মাধ্যমে কাজ করবে বলেও জানান তিনি। আর সকলকে সচেতন করে মেয়র বলেন, এডিস মশা হয় জমে থাকা স্বচ্ছ পানিতে। আমরা চা খেয়ে তার কাপগুলো ফেলে দেই, দই খেয়ে মগটা ফেলে দেই, পুরনো কমোড বাড়ির ছাদে ফেলে রাখি।
এগুলোতে জমা পানি থেকেই তো এডিস মশা জন্ম নেয়। এগুলোতো আমাদেরই সচেতন হয়ে দূর করতে হবে। আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) পরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। এ ছাড়া ইউনিসেফের প্রতিনিধি লরেন্স ওযুবা, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুবিভাগের সচিব মো. আখতারুজ্জামান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলমসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৪ নভেম্বর, ২০২৩, 4:24 PM
কোথাও এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে সে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা অথবা জেল দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তবে বাসা বাড়ির পাশাপাশি এখন সরকারি অফিসগুলোতেও উল্লেখযোগ্য হারে এডিশ মশার লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর মহাখালিতে অবস্থিত জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) আয়োজিত কমিউনিটি পর্যায়ে ডেঙ্গু বিষয়ক জনসচেতনতা কার্যক্রম উদ্বোধনের বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় মেয়র আতিক বলেন, আমরা তো বলি না বা চাই না যে ডেঙ্গুর লার্ভার জন্য কেউ জেল খাটুক বা ফাইন দিক। আমি কারওয়ান বাজারে গিয়েছিলাম- সেখানে পেট্রোবাংলা, ওটা শেষ করে বিটিএলসি, টিসিবি প্রত্যেকটা সরকারি প্রতিষ্ঠানর নিচে লার্ভার চাষ হচ্ছে। আমার মনে হয় আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত যার যার বাসা বাড়ি ও অফিস পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। তিনি বলেন, ডেঙ্গু এখন আর সিজেনাল ডেঙ্গু না, এখন ১২ মাসই এটা থাকে।
আর যেসব হাসপাতালে আমরা ডেঙ্গু রোগী পাঁচ্ছি, সেই হাসপাতালের ১ কিলোমিটার পর্যন্ত ফগিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া নতুন একটি অ্যাপের কাজও চলমান আছে। নতুন অ্যাপের মাধ্যমে কোন এলাকার মশার ছবি থেকে আমরা ওই এলাকার মশার ধরণ বুঝতে পারবো। আগামী তিন মাসের মধ্যে এই অ্যাপ কার্যকর হবে বলে আশা করি। এ সময় ডেঙ্গু প্রতিরোধে নিবসম ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন একসঙ্গে আলাদা প্রজেক্টের মাধ্যমে কাজ করবে বলেও জানান তিনি। আর সকলকে সচেতন করে মেয়র বলেন, এডিস মশা হয় জমে থাকা স্বচ্ছ পানিতে। আমরা চা খেয়ে তার কাপগুলো ফেলে দেই, দই খেয়ে মগটা ফেলে দেই, পুরনো কমোড বাড়ির ছাদে ফেলে রাখি।
এগুলোতে জমা পানি থেকেই তো এডিস মশা জন্ম নেয়। এগুলোতো আমাদেরই সচেতন হয়ে দূর করতে হবে। আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) পরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। এ ছাড়া ইউনিসেফের প্রতিনিধি লরেন্স ওযুবা, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুবিভাগের সচিব মো. আখতারুজ্জামান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলমসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।