চার বছর পর কলকাতার সিনেমায় আরিফিন শুভ
নাগরিক বিনোদন ডেস্ক
১৮ জুন, ২০২৩, 3:35 PM
চার বছর পর কলকাতার সিনেমায় আরিফিন শুভ
২০১৯ সালে রঞ্জন ঘোষের ‘আহা রে’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে কলকাতার সিনেমায় অভিষেক ঘটে ঢাকাই সিনেমার অভিনেতা আরিফিন শুভর। এরপর কেটে গেছে চার বছর। এর মধ্যে সেখানের কোনো সিনেমায় কাজ করেননি তিনি। এবার কলকাতার নতুন একটি সিনেমায় কাজ করতে যাচ্ছেন শুভ। নির্মাতা অরিন্দম শীল পরিচালিত সিনেমাটির নাম ‘১৯শে এপ্রিল’। সূত্র: আনন্দবাজার
১৯৭৬ সালে কলকাতায় ঘটে যাওয়া এক চাঞ্চল্যকর মৃত্যু রহস্যের গল্পের এ সিনেমাটি প্রযোজনা করবে ক্যামেলিয়া প্রোডাকশন। জানা গেছে, চলতি মাসেই শুটিং শুরু হবে এর শ্যুটিং।
এর গল্পে দেখা যাবে, শহরের অভিজাত পরিবারের গৃহবধূ সুরূপা গুহর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা। শ্বশুরবাড়ির কেউ তাকে হত্যা করেছে নাকি সে আত্মহত্যা করেছে-তা নিয়ে জলঘোলা হয়। ঘটনাটি ১৯ এপ্রিল ঘটেছিল, পাঁচ বছর ধরে চলে মামলা। গৃহবধূর চরিত্রে অভিনয় করছেন অঙ্কিতা চক্রবর্তী। আর তার স্বামী ইন্দ্রনাথ গুহর চরিত্রে অভিনয় করবেন আরিফিন শুভ। সূত্র: এই সময়
উল্লেখ্য, ‘১৯শে এপ্রিল’ নামে আগেও কলকাতায় ছবি নির্মিত হয়েছে। ১৯৯৪ সালে এই নামের ছবি দিয়েই পরিচালক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন প্রখ্যাত নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষ।
নাগরিক বিনোদন ডেস্ক
১৮ জুন, ২০২৩, 3:35 PM
২০১৯ সালে রঞ্জন ঘোষের ‘আহা রে’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে কলকাতার সিনেমায় অভিষেক ঘটে ঢাকাই সিনেমার অভিনেতা আরিফিন শুভর। এরপর কেটে গেছে চার বছর। এর মধ্যে সেখানের কোনো সিনেমায় কাজ করেননি তিনি। এবার কলকাতার নতুন একটি সিনেমায় কাজ করতে যাচ্ছেন শুভ। নির্মাতা অরিন্দম শীল পরিচালিত সিনেমাটির নাম ‘১৯শে এপ্রিল’। সূত্র: আনন্দবাজার
১৯৭৬ সালে কলকাতায় ঘটে যাওয়া এক চাঞ্চল্যকর মৃত্যু রহস্যের গল্পের এ সিনেমাটি প্রযোজনা করবে ক্যামেলিয়া প্রোডাকশন। জানা গেছে, চলতি মাসেই শুটিং শুরু হবে এর শ্যুটিং।
এর গল্পে দেখা যাবে, শহরের অভিজাত পরিবারের গৃহবধূ সুরূপা গুহর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা। শ্বশুরবাড়ির কেউ তাকে হত্যা করেছে নাকি সে আত্মহত্যা করেছে-তা নিয়ে জলঘোলা হয়। ঘটনাটি ১৯ এপ্রিল ঘটেছিল, পাঁচ বছর ধরে চলে মামলা। গৃহবধূর চরিত্রে অভিনয় করছেন অঙ্কিতা চক্রবর্তী। আর তার স্বামী ইন্দ্রনাথ গুহর চরিত্রে অভিনয় করবেন আরিফিন শুভ। সূত্র: এই সময়
উল্লেখ্য, ‘১৯শে এপ্রিল’ নামে আগেও কলকাতায় ছবি নির্মিত হয়েছে। ১৯৯৪ সালে এই নামের ছবি দিয়েই পরিচালক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন প্রখ্যাত নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষ।