স্ট্রোক অবস্থায় হাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন এক শিক্ষার্থী

ক্যাম্পাস প্রতিবেদক
০৩ জুন, ২০২৩, 11:37 PM

স্ট্রোক অবস্থায় হাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন এক শিক্ষার্থী
'এ' ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) কেন্দ্র থেকে স্ট্রোক অবস্থায় পরীক্ষা দিয়েছেন এক শিক্ষার্থী। শনিবার (৩ জুন) সিনথিয়া মুন নামের ঐ শিক্ষার্থী অসুস্থ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনির্মিত দশতলা একাডেমিক ভবনে পরীক্ষা দেন। তবে পরীক্ষা চলাকালীন একটু বেশি অসুস্থতা বোধ করায় পরীক্ষা হলরুমের দায়িত্বরত শিক্ষকবৃন্দ ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, হাবিপ্রবি শাখার সদস্যবৃন্দ তাকে দেখভাল করেন। মুনের বাসা দিনাজপুর জেলার হাকিমপুরে।
সিনথিয়া মুনের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার পরীক্ষা ভালো হয়েছে। সে অসুস্থ অবস্থায় থেকেও পুরোটা সময় পরীক্ষা দিতে পেরেছে।মুনের চাচা জাহিদ ইকবাল বলেন, মুনের কিছু দিন আগে থেকে হঠাৎ এই সমস্যা দেখা দেয়। পরে ডাক্তারের কাছে থেকে জানা গেছে তার হাত ও পায়ে স্ট্রোক হয়েছে। যা প্যারালাইজড হওয়ার লক্ষণ।
তিনি আরও জানান, মুনের চিকিৎসা চলমান রয়েছে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে তার এ সমস্যা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উক্ত ভবনে দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রক্টর মো. রুবায়েত আল ফেরদৌস নোমান বলেন, ‘ঐ শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে আগে থেকেই একটু অসুস্থ ছিল। তার কাছে থেকে আমরা জানতে পারি এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকেই সে অসুস্থতায় ভুগছিল। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার অসুস্থতার কথা জানা মাত্রই আমাদের ভোলান্টিয়ারদেরকে অবহিত করি।
আমাদের দুজন মেয়ে ভোলান্টিয়ার তাকে লিফটে করে তৃতীয় তলায় তার নির্ধারিত সিটে পৌঁছে দেয়। এরপর পরীক্ষা শেষে আবারও লিফটে করে পুনরায় তাকে নিচে নামিয়ে তার অভিভাবকের কাছে তুলে দেয় তারা’।
ক্যাম্পাস প্রতিবেদক
০৩ জুন, ২০২৩, 11:37 PM

'এ' ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) কেন্দ্র থেকে স্ট্রোক অবস্থায় পরীক্ষা দিয়েছেন এক শিক্ষার্থী। শনিবার (৩ জুন) সিনথিয়া মুন নামের ঐ শিক্ষার্থী অসুস্থ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনির্মিত দশতলা একাডেমিক ভবনে পরীক্ষা দেন। তবে পরীক্ষা চলাকালীন একটু বেশি অসুস্থতা বোধ করায় পরীক্ষা হলরুমের দায়িত্বরত শিক্ষকবৃন্দ ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, হাবিপ্রবি শাখার সদস্যবৃন্দ তাকে দেখভাল করেন। মুনের বাসা দিনাজপুর জেলার হাকিমপুরে।
সিনথিয়া মুনের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার পরীক্ষা ভালো হয়েছে। সে অসুস্থ অবস্থায় থেকেও পুরোটা সময় পরীক্ষা দিতে পেরেছে।মুনের চাচা জাহিদ ইকবাল বলেন, মুনের কিছু দিন আগে থেকে হঠাৎ এই সমস্যা দেখা দেয়। পরে ডাক্তারের কাছে থেকে জানা গেছে তার হাত ও পায়ে স্ট্রোক হয়েছে। যা প্যারালাইজড হওয়ার লক্ষণ।
তিনি আরও জানান, মুনের চিকিৎসা চলমান রয়েছে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে তার এ সমস্যা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উক্ত ভবনে দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রক্টর মো. রুবায়েত আল ফেরদৌস নোমান বলেন, ‘ঐ শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে আগে থেকেই একটু অসুস্থ ছিল। তার কাছে থেকে আমরা জানতে পারি এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকেই সে অসুস্থতায় ভুগছিল। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার অসুস্থতার কথা জানা মাত্রই আমাদের ভোলান্টিয়ারদেরকে অবহিত করি।
আমাদের দুজন মেয়ে ভোলান্টিয়ার তাকে লিফটে করে তৃতীয় তলায় তার নির্ধারিত সিটে পৌঁছে দেয়। এরপর পরীক্ষা শেষে আবারও লিফটে করে পুনরায় তাকে নিচে নামিয়ে তার অভিভাবকের কাছে তুলে দেয় তারা’।