অভিনেতা ড্যানি মাস্টারসন ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত

#
news image

যুক্তরাষ্ট্রের তারকা অভিনেতা ড্যানি মাস্টারসন দুটি ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। লস অ্যাঞ্জেলেসের একটি আদালত ধর্ষণের তিনটি অভিযোগের মধ্যে দুটিতে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন।

টিভি সিরিজের এ অভিনেতা এ ঘটনায় ৩০ বছর পর্যন্ত কারাগারের মুখোমুখি হতে পারেন। খবর-বিবিসিড্যানি মাস্টারসনকে হাতকড়া পরিয়ে আদালত থেকে নিয়ে যাওয়া হয়। চার্চ অব সায়েন্টোলজির সাবেক তিন নারী এ অভিনেতার বিরুদ্ধে তাঁর হলিউডের বাড়িতে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এনেছিলেন। ধর্ষণের অভিযোগের সময় উল্লেখ করা হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত। 

জুরি বোর্ডে ছিলেন সাত মহিলা ও পাঁচজন পুরুষ। এক সপ্তাহের আলোচনার পর রায়ে পৌঁছাতে পারেননি তাঁরা। ২০০৩ সালে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এমন একজন নারী তাঁর বিবৃতিতে বলেছেন, স্বস্তি, ক্লান্তি, শক্তি, দুঃখ এসব আবেগের একটি জটিল বিন্যাসের অভিজ্ঞতা উপলব্ধি করছি আমি। ড্যানি মাস্টারসনকে তাঁর অপরাধমূলক আচরণের জন্য জবাবদিহিতার সম্মুখীন করতে হবে। 

মাস্টারসনের স্ত্রী অভিনেত্রী ও মডেল বিজু ফিলিপস তাঁকে কোর্টে নিয়ে যাওয়ার সময় কাঁদছিলেন। পরিবারের অন্য সদস্য এবং বন্ধুরা নিশ্চুপ ছিলেন। 

এর আগে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ধর্ষণের অভিযোগে আগের বিচারে জুরি বোর্ড রায়ে পৌঁছাতে পারেননি।

নাগরিক বিনোদন ডেস্ক

০১ জুন, ২০২৩,  9:56 PM

news image

যুক্তরাষ্ট্রের তারকা অভিনেতা ড্যানি মাস্টারসন দুটি ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। লস অ্যাঞ্জেলেসের একটি আদালত ধর্ষণের তিনটি অভিযোগের মধ্যে দুটিতে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন।

টিভি সিরিজের এ অভিনেতা এ ঘটনায় ৩০ বছর পর্যন্ত কারাগারের মুখোমুখি হতে পারেন। খবর-বিবিসিড্যানি মাস্টারসনকে হাতকড়া পরিয়ে আদালত থেকে নিয়ে যাওয়া হয়। চার্চ অব সায়েন্টোলজির সাবেক তিন নারী এ অভিনেতার বিরুদ্ধে তাঁর হলিউডের বাড়িতে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এনেছিলেন। ধর্ষণের অভিযোগের সময় উল্লেখ করা হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত। 

জুরি বোর্ডে ছিলেন সাত মহিলা ও পাঁচজন পুরুষ। এক সপ্তাহের আলোচনার পর রায়ে পৌঁছাতে পারেননি তাঁরা। ২০০৩ সালে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এমন একজন নারী তাঁর বিবৃতিতে বলেছেন, স্বস্তি, ক্লান্তি, শক্তি, দুঃখ এসব আবেগের একটি জটিল বিন্যাসের অভিজ্ঞতা উপলব্ধি করছি আমি। ড্যানি মাস্টারসনকে তাঁর অপরাধমূলক আচরণের জন্য জবাবদিহিতার সম্মুখীন করতে হবে। 

মাস্টারসনের স্ত্রী অভিনেত্রী ও মডেল বিজু ফিলিপস তাঁকে কোর্টে নিয়ে যাওয়ার সময় কাঁদছিলেন। পরিবারের অন্য সদস্য এবং বন্ধুরা নিশ্চুপ ছিলেন। 

এর আগে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ধর্ষণের অভিযোগে আগের বিচারে জুরি বোর্ড রায়ে পৌঁছাতে পারেননি।