জাতিসংঘ অভিবাসন প্রধানকে দ্বিতীয় মেয়াদে সমর্থন ইইউ’র

#
news image

জাতিসংঘ অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর প্রধান হিসেবে অ্যান্তোনিও ভিটোরিনো’র দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব পালন ‘সর্বসম্মতভাবে’ সমর্থন করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। শুক্রবার ইইউ’র শীর্ষ কূটনীতিক এ কথা জানিয়েছেন। খবর এএফপি’র।

পর্তুগালের সাবেক মন্ত্রী, আইওএম’র মহাপরিচালক অ্যান্তোনিও ভিটোরিনো আগামী সপ্তাহের নির্বাচনে তার আমেরিকান ডেপুটি অ্যামি পোপের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখী হচ্ছেন।

 পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেল বলেন, ‘ইইউ’র সদস্য রাষ্ট্রগুলো সর্বসম্মতভাবে অ্যান্তোনিও ভিটোরিনোর প্রার্থীতাকে সমর্থন দিতে সম্মত হয়েছে।’

ভিটোরিনো ২০১৮ সালে আইওএমের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এর মধ্যদিয়ে সংস্থাটিতে কয়েক দশক ধরে থাকা মার্কিন নেতৃত্বের অবসান ঘটে। তিনি ১৯৯০’র দশকের মাঝামাঝি পর্তুগালের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

শীর্ষ পদের জন্য সংস্থার প্রধানের সঙ্গে অধস্তন পোপের প্রতিদ্বন্দ্বিতা জাতিসংঘের সংস্থাটিকে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

 পোপ জোর দিয়ে বলেছেন যে, তার ৬৬ বছর বয়সী বসের বিপক্ষে লড়াই করার সিদ্ধান্ত ওয়াশিংটনের দায়িত্ব ফিরে পাওয়ার ব্যাপার নয়।
তিনি আরো বলেন, তিনি এ পদে একেবারে আন্তরিকভাবে দায়িত্ব পালনের ইচ্ছা নিয়ে আসবেন।

এ পদে তার প্রতিদ্বন্দ্বীতাকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জোরালোভাবে সমর্থন করেছেন।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

১৩ মে, ২০২৩,  10:46 PM

news image

জাতিসংঘ অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর প্রধান হিসেবে অ্যান্তোনিও ভিটোরিনো’র দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব পালন ‘সর্বসম্মতভাবে’ সমর্থন করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। শুক্রবার ইইউ’র শীর্ষ কূটনীতিক এ কথা জানিয়েছেন। খবর এএফপি’র।

পর্তুগালের সাবেক মন্ত্রী, আইওএম’র মহাপরিচালক অ্যান্তোনিও ভিটোরিনো আগামী সপ্তাহের নির্বাচনে তার আমেরিকান ডেপুটি অ্যামি পোপের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখী হচ্ছেন।

 পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেল বলেন, ‘ইইউ’র সদস্য রাষ্ট্রগুলো সর্বসম্মতভাবে অ্যান্তোনিও ভিটোরিনোর প্রার্থীতাকে সমর্থন দিতে সম্মত হয়েছে।’

ভিটোরিনো ২০১৮ সালে আইওএমের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এর মধ্যদিয়ে সংস্থাটিতে কয়েক দশক ধরে থাকা মার্কিন নেতৃত্বের অবসান ঘটে। তিনি ১৯৯০’র দশকের মাঝামাঝি পর্তুগালের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

শীর্ষ পদের জন্য সংস্থার প্রধানের সঙ্গে অধস্তন পোপের প্রতিদ্বন্দ্বিতা জাতিসংঘের সংস্থাটিকে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

 পোপ জোর দিয়ে বলেছেন যে, তার ৬৬ বছর বয়সী বসের বিপক্ষে লড়াই করার সিদ্ধান্ত ওয়াশিংটনের দায়িত্ব ফিরে পাওয়ার ব্যাপার নয়।
তিনি আরো বলেন, তিনি এ পদে একেবারে আন্তরিকভাবে দায়িত্ব পালনের ইচ্ছা নিয়ে আসবেন।

এ পদে তার প্রতিদ্বন্দ্বীতাকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জোরালোভাবে সমর্থন করেছেন।