ঢাবির সব হলের গেট বন্ধ থাকবে রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত

#
news image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সব আবাসিক হলের পকেট গেট রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অপ্রীতিকর ঘটনা রোধ এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিস থেকে ইতোমধ্যে এই সংক্রান্ত নির্দেশনা সব আবাসিক হলে পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।

নির্দেশনা অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদ, হল, ইনস্টিটিউট, বাংলো, একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন এবং আবাসিক এলাকায় কর্মরত নিরাপত্তা প্রহরীদের নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। দায়িত্বরত নিরাপত্তাকর্মীরা দায়িত্ব হস্তান্তর না করেই কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। পরবর্তী নিরাপত্তাকর্মী যথাসময়ে উপস্থিত না হলে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে। এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বহিরাগতদের চলাচলের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনো সন্দেহজনক ব্যক্তি বা কর্মকাণ্ড চোখে পড়লে দ্রুত প্রক্টর অফিস, এস্টেট ম্যানেজার বা সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানাতে বলা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক চবি

০৩ জুলাই, ২০২৫,  6:03 PM

news image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সব আবাসিক হলের পকেট গেট রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অপ্রীতিকর ঘটনা রোধ এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিস থেকে ইতোমধ্যে এই সংক্রান্ত নির্দেশনা সব আবাসিক হলে পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।

নির্দেশনা অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদ, হল, ইনস্টিটিউট, বাংলো, একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন এবং আবাসিক এলাকায় কর্মরত নিরাপত্তা প্রহরীদের নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। দায়িত্বরত নিরাপত্তাকর্মীরা দায়িত্ব হস্তান্তর না করেই কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। পরবর্তী নিরাপত্তাকর্মী যথাসময়ে উপস্থিত না হলে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে। এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বহিরাগতদের চলাচলের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনো সন্দেহজনক ব্যক্তি বা কর্মকাণ্ড চোখে পড়লে দ্রুত প্রক্টর অফিস, এস্টেট ম্যানেজার বা সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানাতে বলা হয়েছে।