পেরুর স্বর্ণ খনিতে অগ্নিকাণ্ড নিহত ২৭

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
০৮ মে, ২০২৩, 3:35 PM

পেরুর স্বর্ণ খনিতে অগ্নিকাণ্ড নিহত ২৭
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর দক্ষিণাঞ্চলে একটি সোনার খনিতে অগ্নিকান্ডে ২৭ জন নিহত হয়েছে। দেশটিতে কয়েক দশকের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় খনি দুর্ঘটনা। অগ্নিকাণ্ডের পর খনি থেকে ১৭৫ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিবিসি
খনি সংস্থা ইয়ানাকুইহুয়া জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণের আরেকুইপার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত ছোট স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডের পরপরই ১৭৫ জন খনি শ্রমিককে উদ্ধার করা হয়। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সময় শ্রমিকরা ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৩৩০ ফুট নিচে কাজ করছিলেন।
দেশটির আঞ্চলিক সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যে খনিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে সেটি নিকটতম পুলিশ স্টেশন থেকে ৯০ মিনিটের দূরত্বে এবং নিকটতম শহর থেকে কয়েক ঘণ্টার দূরত্বে অবস্থিত। এ কারণে উদ্ধারকাজে বেশ জটিলতা দেখা দেয় ।
স্থানীয় প্রসিকিউটর জিওভানি মাতোস রোববার স্থানীয় একটি টেলিভিশনকে জানিয়েছে, ‘ইয়ানাকুইহুয়া পুলিশ স্টেশন নিশ্চিত করেছে, সেখানে ২৭ জন নিহত হয়েছে।’
বিশ্বের শীর্ষ স্বর্ণ উৎপাদক এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম তামা উৎপাদনকারী দেশ পেরু।
২০০২ সালে পেরুর সবচেয়ে মারাত্মক বছর ছিল। সেবার বিভিন্ন খনির দুর্ঘটনায় ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
০৮ মে, ২০২৩, 3:35 PM

দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর দক্ষিণাঞ্চলে একটি সোনার খনিতে অগ্নিকান্ডে ২৭ জন নিহত হয়েছে। দেশটিতে কয়েক দশকের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় খনি দুর্ঘটনা। অগ্নিকাণ্ডের পর খনি থেকে ১৭৫ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিবিসি
খনি সংস্থা ইয়ানাকুইহুয়া জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণের আরেকুইপার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত ছোট স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডের পরপরই ১৭৫ জন খনি শ্রমিককে উদ্ধার করা হয়। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সময় শ্রমিকরা ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৩৩০ ফুট নিচে কাজ করছিলেন।
দেশটির আঞ্চলিক সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যে খনিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে সেটি নিকটতম পুলিশ স্টেশন থেকে ৯০ মিনিটের দূরত্বে এবং নিকটতম শহর থেকে কয়েক ঘণ্টার দূরত্বে অবস্থিত। এ কারণে উদ্ধারকাজে বেশ জটিলতা দেখা দেয় ।
স্থানীয় প্রসিকিউটর জিওভানি মাতোস রোববার স্থানীয় একটি টেলিভিশনকে জানিয়েছে, ‘ইয়ানাকুইহুয়া পুলিশ স্টেশন নিশ্চিত করেছে, সেখানে ২৭ জন নিহত হয়েছে।’
বিশ্বের শীর্ষ স্বর্ণ উৎপাদক এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম তামা উৎপাদনকারী দেশ পেরু।
২০০২ সালে পেরুর সবচেয়ে মারাত্মক বছর ছিল। সেবার বিভিন্ন খনির দুর্ঘটনায় ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল।