বগুড়ায় প্রশ্নপত্র ফাঁসচক্রের ৪ সদস্য আটক

#
news image

বগুড়ায় মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের নাটক সাজিয়ে অর্থ আদায়কারী চক্রের মূলহোতা সহ সক্রিয় ৪ সদস্যকে ৩০ এপ্রিল রোববার বিকাল সাড়ে চারটায় ধনুট উপজেলার জোড়াখালী হাফেজ খানা নামক এলাকা থেকে আটক করেছে বগুড়া গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আটককৃতরা হলো ধনুট উপজেলার জোড়াখালী গ্রামের যুবাইর আহম্মেদের পুত্র সালমান (২০), রাইমেন সরকারের পুত্র রাইসুল ইসলাম (২০), কাওসার আলীর পুত্র আহসান হাবীব (২০) এবং রুহুল আমিনের পুত্র আবদুল মমিন (২০)।

আটকৃত ব্যক্তিদের কাছ থেকে তাদের প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত একটি ল্যাপটপ দুটি বাটন মোবাইল ও দুটি স্মার্ট মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। জেলা পুলিশের দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের সুযোগ্য পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী (বিপিএম, পিপিএম)। 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জেলা পুলিশের সুযোগ্য পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী (বিপিএম, পিপিএম) জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন যাবত  "ঔঝঈ/ঝঝঈ অষষ ছঁবংঃরড়হং ঙঁঃ" একটি পেজ খুলে প্রতারণা করে আসতেছিল। প্রশ্নপত্র নিতে আগ্রহীদের "ডযধঃংঅঢ়ঢ়" গ্রুপের মাধ্যমে সংযুক্ত করে এর মাধ্যমে কথাবার্তা চালাতো আগ্রহীদের বিশ্বাস অর্জনে জন্য তারা সুপার এডিটের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র তৈরি করে আগ্রহীদের এবং বিকাশের মাধ্যমে প্রতারণা করে টাকা নিতো।

তিনি আরো জানান, আটকৃতদের বিরুদ্ধে ধনুট থানায় ১ মে জিআর নং ৭১/২৩ ধারায় ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ২২(২)/২৩(২) পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৪০৬ মামলা রুজু করা হয়েছে।

জেলা সংবাদদাতা

০১ মে, ২০২৩,  4:04 PM

news image

বগুড়ায় মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের নাটক সাজিয়ে অর্থ আদায়কারী চক্রের মূলহোতা সহ সক্রিয় ৪ সদস্যকে ৩০ এপ্রিল রোববার বিকাল সাড়ে চারটায় ধনুট উপজেলার জোড়াখালী হাফেজ খানা নামক এলাকা থেকে আটক করেছে বগুড়া গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আটককৃতরা হলো ধনুট উপজেলার জোড়াখালী গ্রামের যুবাইর আহম্মেদের পুত্র সালমান (২০), রাইমেন সরকারের পুত্র রাইসুল ইসলাম (২০), কাওসার আলীর পুত্র আহসান হাবীব (২০) এবং রুহুল আমিনের পুত্র আবদুল মমিন (২০)।

আটকৃত ব্যক্তিদের কাছ থেকে তাদের প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত একটি ল্যাপটপ দুটি বাটন মোবাইল ও দুটি স্মার্ট মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। জেলা পুলিশের দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের সুযোগ্য পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী (বিপিএম, পিপিএম)। 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জেলা পুলিশের সুযোগ্য পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী (বিপিএম, পিপিএম) জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন যাবত  "ঔঝঈ/ঝঝঈ অষষ ছঁবংঃরড়হং ঙঁঃ" একটি পেজ খুলে প্রতারণা করে আসতেছিল। প্রশ্নপত্র নিতে আগ্রহীদের "ডযধঃংঅঢ়ঢ়" গ্রুপের মাধ্যমে সংযুক্ত করে এর মাধ্যমে কথাবার্তা চালাতো আগ্রহীদের বিশ্বাস অর্জনে জন্য তারা সুপার এডিটের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র তৈরি করে আগ্রহীদের এবং বিকাশের মাধ্যমে প্রতারণা করে টাকা নিতো।

তিনি আরো জানান, আটকৃতদের বিরুদ্ধে ধনুট থানায় ১ মে জিআর নং ৭১/২৩ ধারায় ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ২২(২)/২৩(২) পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৪০৬ মামলা রুজু করা হয়েছে।