এবারই প্রথম পরিচালনায় ডলি জহুর

#
news image

বাংলাদেশের নাটক ও চলচ্চিত্রে জীবন্ত কিংবদন্তী অভিনেত্রী ডলি জহুর। গত ৯ মার্চ তিনি ২০২১ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে আজীবন সম্মাননা গ্রহণ করেন। এরপর কাজের প্রতি একনিষ্ঠতা, আগ্রহ আরও বেশিই যেন বেড়ে গেছে ডলি জহুরের।

নতুন নতুন ধারাবাহিকে যেমন কাজ করছেন, কাজ করছেন ঈদকে ঘিরেও নাটকে। বলা যায়, আজীবন সম্মাননা প্রাপ্তির পর যেন ডলি জহুরের নতুন করে অভিনয়ে যাত্রা শুরু হলো। তবে এরইমধ্যে তার অভিনয় জীবনের পথচলার বাইরে নতুন আরও দুটি পরিচয় যুক্ত হলো তার নামের পূর্বে বিশেষণ হিসেবে। তিনি নাট্যকার এবং পরিচালক। প্রথমবারের মতো ডলি জহুর একটি টেলিফিল্ম পরিচালনা করছেন। তার নিজের রচনায় টেলিফিল্মটির নাম ‘দাঁড়কাক’। টেলিফিল্মটির নির্মাণ কাজ এরইমধ্যে শেষ করেছেন। টেলিফিল্মটি শেষ করে ভীষণ খুশি ডলি জহুর।

অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘দাঁড়কাক টেলিফিল্মটির গল্পটা নিয়ে আমার বেশকিছুদিন ধরেই পরিকল্পনা ছিল। একটা কম্ফোর্ট জোনে আমি কাজটি করতে চেয়েছিলাম। আমি যখন গল্পটি নির্মাণে আগ্রহ প্রকাশ করি, ভাবতে পারিনি এতটা অনুপ্রেরণা পাব। ইবনে হাসান খান এবং সর্বোপরি চ্যানেল আই পরিবারের কাছে আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। সেইসাথে তানজিকা আমিন এবং নতুন অভিনেতা আসাজ জোবায়েরের প্রতিও কৃতজ্ঞ। আসাজ জোবায়েরকে কেন্দ্র করেই মূলত দাঁড়কাকের গল্প এগিয়ে যায়। তো আমি পুরো ইউনিটের সহযোগিতায় বিশেষত আমার সহকারী হিসেবে যারা ছিল, প্রত্যেকেই ভীষণ সহযোগিতা করেছে।

জানি না দর্শকের কাছে কতটুকু ভালো লাগবে। কিন্তু আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকেই টেলিফিল্মটি নির্মাণ করার চেষ্টা করেছি।’ তানজিকা আমিন বলেন, ‘এটা আমার সৌভাগ্য যে আমি আমাদের সবার প্রিয় ডলি মায়ের প্রথম পরিচালিত টেলিফিল্মে অভিনয় করতে পেরেছি। মা এত আন্তরিকতা নিয়ে এটি নির্মাণ করেছেন যে আশা করা যাচ্ছে এটি একটি ভালো কাজই হয়েছে।

আমার অভিনয় জীবনের শুরু থেকেই আমি মা’র কাছ থেকে ভীষণ সহযোগিতা পেয়ে আসছি এবং তিনিই প্রথম আমাকে বলেছিলেন চরিত্রের ভেতরে প্রবেশ করে তা নিজের মধ্যে লালন করে তারপর সেই চরিত্রটির মতো করেই অভিনয় করতে হয়। আমি তা-ই করার চেষ্টা করি আজও।’

নাগরিক বিনোদন ডেস্ক

৩১ মার্চ, ২০২৩,  11:16 AM

news image

বাংলাদেশের নাটক ও চলচ্চিত্রে জীবন্ত কিংবদন্তী অভিনেত্রী ডলি জহুর। গত ৯ মার্চ তিনি ২০২১ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে আজীবন সম্মাননা গ্রহণ করেন। এরপর কাজের প্রতি একনিষ্ঠতা, আগ্রহ আরও বেশিই যেন বেড়ে গেছে ডলি জহুরের।

নতুন নতুন ধারাবাহিকে যেমন কাজ করছেন, কাজ করছেন ঈদকে ঘিরেও নাটকে। বলা যায়, আজীবন সম্মাননা প্রাপ্তির পর যেন ডলি জহুরের নতুন করে অভিনয়ে যাত্রা শুরু হলো। তবে এরইমধ্যে তার অভিনয় জীবনের পথচলার বাইরে নতুন আরও দুটি পরিচয় যুক্ত হলো তার নামের পূর্বে বিশেষণ হিসেবে। তিনি নাট্যকার এবং পরিচালক। প্রথমবারের মতো ডলি জহুর একটি টেলিফিল্ম পরিচালনা করছেন। তার নিজের রচনায় টেলিফিল্মটির নাম ‘দাঁড়কাক’। টেলিফিল্মটির নির্মাণ কাজ এরইমধ্যে শেষ করেছেন। টেলিফিল্মটি শেষ করে ভীষণ খুশি ডলি জহুর।

অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘দাঁড়কাক টেলিফিল্মটির গল্পটা নিয়ে আমার বেশকিছুদিন ধরেই পরিকল্পনা ছিল। একটা কম্ফোর্ট জোনে আমি কাজটি করতে চেয়েছিলাম। আমি যখন গল্পটি নির্মাণে আগ্রহ প্রকাশ করি, ভাবতে পারিনি এতটা অনুপ্রেরণা পাব। ইবনে হাসান খান এবং সর্বোপরি চ্যানেল আই পরিবারের কাছে আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। সেইসাথে তানজিকা আমিন এবং নতুন অভিনেতা আসাজ জোবায়েরের প্রতিও কৃতজ্ঞ। আসাজ জোবায়েরকে কেন্দ্র করেই মূলত দাঁড়কাকের গল্প এগিয়ে যায়। তো আমি পুরো ইউনিটের সহযোগিতায় বিশেষত আমার সহকারী হিসেবে যারা ছিল, প্রত্যেকেই ভীষণ সহযোগিতা করেছে।

জানি না দর্শকের কাছে কতটুকু ভালো লাগবে। কিন্তু আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকেই টেলিফিল্মটি নির্মাণ করার চেষ্টা করেছি।’ তানজিকা আমিন বলেন, ‘এটা আমার সৌভাগ্য যে আমি আমাদের সবার প্রিয় ডলি মায়ের প্রথম পরিচালিত টেলিফিল্মে অভিনয় করতে পেরেছি। মা এত আন্তরিকতা নিয়ে এটি নির্মাণ করেছেন যে আশা করা যাচ্ছে এটি একটি ভালো কাজই হয়েছে।

আমার অভিনয় জীবনের শুরু থেকেই আমি মা’র কাছ থেকে ভীষণ সহযোগিতা পেয়ে আসছি এবং তিনিই প্রথম আমাকে বলেছিলেন চরিত্রের ভেতরে প্রবেশ করে তা নিজের মধ্যে লালন করে তারপর সেই চরিত্রটির মতো করেই অভিনয় করতে হয়। আমি তা-ই করার চেষ্টা করি আজও।’