তিন দশকে সর্বনিম্নে পৌঁছাবে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি: বিশ্বব্যাংক

#
news image

নিয়মতান্ত্রিক ব্যাংকিং সংকট ও মন্দার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়তে যাচ্ছে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে। এর ফলে চলতি দশকে বিশ্ব অর্থনীতিতে শ্লথগতির আশঙ্কা বিশ্বব্যাংকের। ওয়াশিংটনভিত্তিক সংস্থাটি জানিয়েছে, চলতি দশকে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি তিন দশকের সর্বনিম্নে দাঁড়াতে পারে। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২-২০৩০ এ বৈশ্বিক গড় জিডিপি প্রবৃদ্ধি থাকবে ২ দশমিক ২ শতাংশ।

চলতি শতকের প্রথম দশকে যেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৫ শতাংশ। উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর প্রবৃদ্ধি লক্ষণীয় ব্যাহত হতে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশগুলো ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে। ২০০০-২০১০-এর দশকে যেখানে এ অর্থনীতিগুলোর গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ শতাংশ। আর্থিক খাতে যদি বৈশ্বিক সংকট তীব্রতর হয় কিংবা মন্দা দেখা দেয়, তাহলে এ দেশগুলোর অর্থনীতিতে আরো বড় ধাক্কা লাগতে পারে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) যখন আর্থিক খাতে অস্থিতিশীলতার পূর্বাভাস দিচ্ছে, তখন বিশ্বব্যাংকও চলতি দশক নিয়ে তাদের শঙ্কার কথা জানায়।

উচ্চমূল্যস্ফীতি, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব এবং বৈশ্বিক ঋণ বৃদ্ধিকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে বিশ্বব্যাংক। দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতে জাতীয় পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট নীতি গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছে ঋণদাতা সংস্থাটি। একই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত, ঋণের পরিমাণ কমানোর ওপর নীতিনির্ধারকদের জোর দেওয়া উচিত বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। সূত্র: রয়টার্স

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

৩১ মার্চ, ২০২৩,  11:15 AM

news image

নিয়মতান্ত্রিক ব্যাংকিং সংকট ও মন্দার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়তে যাচ্ছে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে। এর ফলে চলতি দশকে বিশ্ব অর্থনীতিতে শ্লথগতির আশঙ্কা বিশ্বব্যাংকের। ওয়াশিংটনভিত্তিক সংস্থাটি জানিয়েছে, চলতি দশকে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি তিন দশকের সর্বনিম্নে দাঁড়াতে পারে। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২-২০৩০ এ বৈশ্বিক গড় জিডিপি প্রবৃদ্ধি থাকবে ২ দশমিক ২ শতাংশ।

চলতি শতকের প্রথম দশকে যেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৫ শতাংশ। উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর প্রবৃদ্ধি লক্ষণীয় ব্যাহত হতে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশগুলো ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে। ২০০০-২০১০-এর দশকে যেখানে এ অর্থনীতিগুলোর গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ শতাংশ। আর্থিক খাতে যদি বৈশ্বিক সংকট তীব্রতর হয় কিংবা মন্দা দেখা দেয়, তাহলে এ দেশগুলোর অর্থনীতিতে আরো বড় ধাক্কা লাগতে পারে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) যখন আর্থিক খাতে অস্থিতিশীলতার পূর্বাভাস দিচ্ছে, তখন বিশ্বব্যাংকও চলতি দশক নিয়ে তাদের শঙ্কার কথা জানায়।

উচ্চমূল্যস্ফীতি, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব এবং বৈশ্বিক ঋণ বৃদ্ধিকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে বিশ্বব্যাংক। দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতে জাতীয় পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট নীতি গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছে ঋণদাতা সংস্থাটি। একই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত, ঋণের পরিমাণ কমানোর ওপর নীতিনির্ধারকদের জোর দেওয়া উচিত বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। সূত্র: রয়টার্স