শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

৭০ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক

#
news image

মনীষীরা বলেছেন, বিয়ে হলো একটা চমৎকার প্রতিষ্ঠান কিছু শেখার জন্য। কিন্তু এই শিক্ষাটা না নিয়েই তিনি পার করে এসেছেন ৭০টি বছর! করেছেন শিক্ষকতাও। এবং শেষ পর্যন্ত তিনি সেই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করলেন। চিরকুমার থাকার পণ ভেঙে ৭০ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন তিনি। এই চিরকুমার হলেন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক শওকত আলী। তিনি বাগেরহাট সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। কনে মোংলা উপজেলার শাহিদা আক্তার নাজু (৩৫)।

 

গত শনিবার (১৮ মার্চ) জাঁকজমকভাবে তাদের বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। বিয়েতে ১০ লাখ ১ টাকা দেনমোহর ধার্য করা হয়।

 

স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, পরিবারের হাল ধরতে বিয়ে করা হয়ে উঠেনি সমাজসেবী শিক্ষক শওকত আলীর। এর আগে বিয়ের কথা বলা হলেও চিরকুমার থাকার সিদ্ধান্তে অনড় থেকে এতদিন বিয়েতে রাজি হননি। তবে অবসরে যাওয়ার পর ভীষণ একাকীত্ব বোধ করছিলেন। এরপরই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।

 

বরের আত্মীয়রা জানান, মোংলা উপজেলার মিঠাখালি ইউনিয়নের শাহিদা আক্তার নাজুর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন শওকত আলী। কনের আগের সংসারের একটি মেয়ে আছে। ওই মেয়েটিরও দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। সবার কাছে তারা দোয়া চেয়েছেন।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

২৪ মার্চ, ২০২৩,  10:10 AM

news image

মনীষীরা বলেছেন, বিয়ে হলো একটা চমৎকার প্রতিষ্ঠান কিছু শেখার জন্য। কিন্তু এই শিক্ষাটা না নিয়েই তিনি পার করে এসেছেন ৭০টি বছর! করেছেন শিক্ষকতাও। এবং শেষ পর্যন্ত তিনি সেই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করলেন। চিরকুমার থাকার পণ ভেঙে ৭০ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন তিনি। এই চিরকুমার হলেন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক শওকত আলী। তিনি বাগেরহাট সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। কনে মোংলা উপজেলার শাহিদা আক্তার নাজু (৩৫)।

 

গত শনিবার (১৮ মার্চ) জাঁকজমকভাবে তাদের বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। বিয়েতে ১০ লাখ ১ টাকা দেনমোহর ধার্য করা হয়।

 

স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, পরিবারের হাল ধরতে বিয়ে করা হয়ে উঠেনি সমাজসেবী শিক্ষক শওকত আলীর। এর আগে বিয়ের কথা বলা হলেও চিরকুমার থাকার সিদ্ধান্তে অনড় থেকে এতদিন বিয়েতে রাজি হননি। তবে অবসরে যাওয়ার পর ভীষণ একাকীত্ব বোধ করছিলেন। এরপরই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।

 

বরের আত্মীয়রা জানান, মোংলা উপজেলার মিঠাখালি ইউনিয়নের শাহিদা আক্তার নাজুর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন শওকত আলী। কনের আগের সংসারের একটি মেয়ে আছে। ওই মেয়েটিরও দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। সবার কাছে তারা দোয়া চেয়েছেন।