৫টি পারমাণবিক সাবমেরিন কেনার পরিকল্পনা করছে অস্ট্রেলিয়া

#
news image

২০৩০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে পারমাণবিক শক্তিচালিত অন্তত পাঁচটি ভার্জিনিয়া-শ্রেণির সাবমেরিন কেনার পরিকল্পনা করেছে অস্ট্রেলিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের চারজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সঙ্গে হওয়া নিরাপত্তা চুক্তি অকাসের (এইউকেইউএস-অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র) অংশ হিসেবে এ সাবমেরিন কিনবে অস্ট্রেলিয়া।

তিন দেশের মধ্যে হওয়া অকাস চুক্তির আওতায় অন্তত একটি ইউএস সাবমেরিন আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানো হবে। ২০৩০ সালের শেষের দিকে যুক্তরাজ্যের নকশায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তিতে নতুন শ্রেণির একটি সাবমেরিন নির্মাণ করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ খবর দিয়েছে।

এদিকে অকাসের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে, তা জানাতে আগামী সোমবার সান ডিয়েগোতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের সঙ্গে বসবেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজি।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে তিন জাতির মধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরীয় এই চুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। এই চুক্তির আওতায় নিজেদের মধ্যে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও সাইবার যুদ্ধের সরঞ্জাম সংক্রান্ত সহযোগিতা হওয়ার কথা। এই চুক্তিটিকে প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি ও শক্তি বৃদ্ধি মোকাবিলার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হয়। অবশ্য এই চুক্তির নিন্দা জানিয়েছে বেইজিং।

মার্কিন ওই চার কর্মকর্তার মধ্যে দুইজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, বার্ষিক বন্দর পরিদর্শন শেষে ২০২৭ সালের দিকে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় কয়েকটি সাবমেরিন মোতায়েন করবে যুক্তরাষ্ট্র।

এ ছাড়া ২০৩০ সালের শুরুর দিকে অস্ট্রেলিয়া ভার্জিনিয়া-শ্রেণির তিনটি সাবমেরিন কিনবে। চাইলে বাড়তি আরও দুটি সাবমেরিন কিনতে পারবে। পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন প্রচলিত সাবমেরিনের চেয়ে বেশি সময় পানির নিচে থাকতে পারে এবং এগুলো শনাক্ত করাও দুঃসাধ্য।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

০৯ মার্চ, ২০২৩,  6:40 PM

news image

২০৩০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে পারমাণবিক শক্তিচালিত অন্তত পাঁচটি ভার্জিনিয়া-শ্রেণির সাবমেরিন কেনার পরিকল্পনা করেছে অস্ট্রেলিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের চারজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সঙ্গে হওয়া নিরাপত্তা চুক্তি অকাসের (এইউকেইউএস-অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র) অংশ হিসেবে এ সাবমেরিন কিনবে অস্ট্রেলিয়া।

তিন দেশের মধ্যে হওয়া অকাস চুক্তির আওতায় অন্তত একটি ইউএস সাবমেরিন আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানো হবে। ২০৩০ সালের শেষের দিকে যুক্তরাজ্যের নকশায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তিতে নতুন শ্রেণির একটি সাবমেরিন নির্মাণ করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ খবর দিয়েছে।

এদিকে অকাসের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে, তা জানাতে আগামী সোমবার সান ডিয়েগোতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের সঙ্গে বসবেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজি।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে তিন জাতির মধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরীয় এই চুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। এই চুক্তির আওতায় নিজেদের মধ্যে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও সাইবার যুদ্ধের সরঞ্জাম সংক্রান্ত সহযোগিতা হওয়ার কথা। এই চুক্তিটিকে প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি ও শক্তি বৃদ্ধি মোকাবিলার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হয়। অবশ্য এই চুক্তির নিন্দা জানিয়েছে বেইজিং।

মার্কিন ওই চার কর্মকর্তার মধ্যে দুইজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, বার্ষিক বন্দর পরিদর্শন শেষে ২০২৭ সালের দিকে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় কয়েকটি সাবমেরিন মোতায়েন করবে যুক্তরাষ্ট্র।

এ ছাড়া ২০৩০ সালের শুরুর দিকে অস্ট্রেলিয়া ভার্জিনিয়া-শ্রেণির তিনটি সাবমেরিন কিনবে। চাইলে বাড়তি আরও দুটি সাবমেরিন কিনতে পারবে। পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন প্রচলিত সাবমেরিনের চেয়ে বেশি সময় পানির নিচে থাকতে পারে এবং এগুলো শনাক্ত করাও দুঃসাধ্য।