শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

শ্বশুর-শাশুড়ির কাছে ক্ষমা চান অপু বিশ্বাস

#
news image

এক সময় সাবেক শ্বশুরবাড়ির মানুষদের নিয়ে একাধিক অভিযোগ ছিল চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের। তবে এখন সেই অবস্থার পরিবর্তন এসেছে। ক্ষমাও চাইতে চান এই নায়িকা।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় বইমেলায় গিয়ে আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে এক আড্ডায় অপু বিশ্বাস জানিয়েছে, ‘আসলে যখন কথাগুলো বলেছিলাম ওদের প্রতি রাগ ছিল, আমি একটু অবসাদের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমি ওদের কাছে ক্ষমা চাইতে চাই। আমার শ্বশুর-শাশুড়ি খুব ভাল মানুষ। আমি ভাগ্যবান ওদের পেয়েছি, আমার জীবনে বাবা-মায়ের ঘাটতি পূরণ করছেন তারাই।’ শুধু শ্বশুরবাড়ি না এখন সাবেক স্বামী শাকিব খানের প্রশংসায়ও পঞ্চমুখ অপু।

বলছেন, ‘আসলে আজকে শাকিব যদি আমার পাশে না থাকত, তা হলে এই অপু বিশ্বাস হত না। সহ-অভিনেতা হয়ে আমাকে অভিনয়ের খুঁটিনাটিতে সাহায্য করেছে সে। আমার ক্যারিয়ারের ৮০ শতাংশ কৃতিত্ব শাকিবের, বাকিটা আমি অর্জন করেছি। তাই ওর প্রতি সারা জীবন সেই সম্মান থাকবে।’ ছেলেকে কীভাবে দেখাশোনা করছেন? এমন প্রশ্নে নায়িকার উত্তর, ‘আমাদের দুজনের কাছে এখনও সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যটাই অগ্রাধিকার পায়। এক সঙ্গে থেকে হোক কিংবা না থেকে। জয় জানে, তার বাবা-মা দুজনেই ব্যস্ত। তাই কখনও আমি তাকে স্কুলে পৌঁছে দিই, শাকিব ওকে নিয়ে আসে এভাবেই চলছে।’

শাকিব খানের সম্পর্ক এখন ঠিক কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে, আপনারা কি বিবাহিত? এমন প্রশ্নে রহস্যময় জবাব দিয়েছেন অপু। তাঁর উত্তর,, ‘সেটা এখনই বলছি না, ঊহ্য থাক। সময় এলে গণমাধ্যমকে জানাব। তবে আগের মতো ক্ষোভ রাখতে চাই না।’ শাকিব খান ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গুলশানের বাড়িতে কঠোর গোপনীয়তায় নিজের সর্বাধিক সিনেমার নায়িকা অপু বিশ্বাসকে বিয়ে করেন। প্রায় ১০ বছর পর এক সন্তানের খবরের সঙ্গে নিজেদের বিয়ের খবর গণমাধ্যমে নিয়ে আসেন অপু।

এসব কারণে ২০১৭ সালের ২২ নভেম্বর শাকিব বিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। ২০১৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি এই দম্পতির বিচ্ছেদ হয়। শাকিব-অপুর ১০ বছরের সংসারে একটি ছেলেসন্তানের জন্ম হয়। বিচ্ছেদের পর থেকে জয় মায়ের সঙ্গে থাকে। পড়াশোনা করে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে।

 

 

নাগরিক বিনোদন ডেস্ক

০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  8:19 PM

news image

এক সময় সাবেক শ্বশুরবাড়ির মানুষদের নিয়ে একাধিক অভিযোগ ছিল চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের। তবে এখন সেই অবস্থার পরিবর্তন এসেছে। ক্ষমাও চাইতে চান এই নায়িকা।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় বইমেলায় গিয়ে আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে এক আড্ডায় অপু বিশ্বাস জানিয়েছে, ‘আসলে যখন কথাগুলো বলেছিলাম ওদের প্রতি রাগ ছিল, আমি একটু অবসাদের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমি ওদের কাছে ক্ষমা চাইতে চাই। আমার শ্বশুর-শাশুড়ি খুব ভাল মানুষ। আমি ভাগ্যবান ওদের পেয়েছি, আমার জীবনে বাবা-মায়ের ঘাটতি পূরণ করছেন তারাই।’ শুধু শ্বশুরবাড়ি না এখন সাবেক স্বামী শাকিব খানের প্রশংসায়ও পঞ্চমুখ অপু।

বলছেন, ‘আসলে আজকে শাকিব যদি আমার পাশে না থাকত, তা হলে এই অপু বিশ্বাস হত না। সহ-অভিনেতা হয়ে আমাকে অভিনয়ের খুঁটিনাটিতে সাহায্য করেছে সে। আমার ক্যারিয়ারের ৮০ শতাংশ কৃতিত্ব শাকিবের, বাকিটা আমি অর্জন করেছি। তাই ওর প্রতি সারা জীবন সেই সম্মান থাকবে।’ ছেলেকে কীভাবে দেখাশোনা করছেন? এমন প্রশ্নে নায়িকার উত্তর, ‘আমাদের দুজনের কাছে এখনও সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যটাই অগ্রাধিকার পায়। এক সঙ্গে থেকে হোক কিংবা না থেকে। জয় জানে, তার বাবা-মা দুজনেই ব্যস্ত। তাই কখনও আমি তাকে স্কুলে পৌঁছে দিই, শাকিব ওকে নিয়ে আসে এভাবেই চলছে।’

শাকিব খানের সম্পর্ক এখন ঠিক কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে, আপনারা কি বিবাহিত? এমন প্রশ্নে রহস্যময় জবাব দিয়েছেন অপু। তাঁর উত্তর,, ‘সেটা এখনই বলছি না, ঊহ্য থাক। সময় এলে গণমাধ্যমকে জানাব। তবে আগের মতো ক্ষোভ রাখতে চাই না।’ শাকিব খান ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গুলশানের বাড়িতে কঠোর গোপনীয়তায় নিজের সর্বাধিক সিনেমার নায়িকা অপু বিশ্বাসকে বিয়ে করেন। প্রায় ১০ বছর পর এক সন্তানের খবরের সঙ্গে নিজেদের বিয়ের খবর গণমাধ্যমে নিয়ে আসেন অপু।

এসব কারণে ২০১৭ সালের ২২ নভেম্বর শাকিব বিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। ২০১৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি এই দম্পতির বিচ্ছেদ হয়। শাকিব-অপুর ১০ বছরের সংসারে একটি ছেলেসন্তানের জন্ম হয়। বিচ্ছেদের পর থেকে জয় মায়ের সঙ্গে থাকে। পড়াশোনা করে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে।