প্রথমবার হুলু’তে বাংলাদেশের কোনও নির্মাতার প্রজেক্ট

#
news image

মহামারি উত্তর নতুন পৃথিবীতে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে দেশের নির্মাতারা। বিশ্বের সব গুরুত্বপূর্ণ উৎসবে অংশ নেওয়া আর পদক পাওয়া তো এখন ডাল-ভাত। পাশাপাশি যৌথ প্রযোজনার কাজও হচ্ছে প্রচুর। দেশের শিল্পীরাও কেউ কেউ ডাক পাচ্ছেন আন্তর্জাতিক প্রজেক্টে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার নতুন পালক যুক্ত করতে যাচ্ছেন কিংবদন্তি হুমায়ূনপুত্র নুহাশ। প্রথমবার বাংলাদেশের কোনও নির্মাতার প্রজেক্ট উন্মুক্ত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘হুলু’তে। যা নির্মাণ করেছেন বাংলাদেশের তরুণ পরিচালক নুহাশ হুমায়ূন। এই কাজের সুবাদে সম্প্রতি লসঅ্যাঞ্জেলেসের ফক্স স্টুডিও ঘুরে এসেছেন নুহাশ। যদিও কাজটির নাম বা ধরন প্রসঙ্গে এখনই কিছু বলতে নারাজ। কারণ, যা বলার হুলু কর্তৃপক্ষই বলবে। তবে কাজটি প্রসঙ্গে নুহাশ এটুকু জানিয়েছেন সোশাল হ্যান্ডেলে, এটি কোনও সিরিজ নয়, সিঙ্গেল প্রজেক্ট। যা নির্মাণের পাশাপাশি চিত্রনাট্যও তিনি তৈরি করেছেন। প্রজেক্ট বিদেশি হলেও পুরো কাজটির লোকেশন ও শিল্পী বাংলাদেশি। কাজটি বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই করা হয়েছে। কাজটি নিয়ে নুহাশ লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত করে বলছি এটি আমার তৈরি করা সবচেয়ে অদ্ভুত কাজ।’ জানা গেছে, কাজটির শুটিং-সম্পাদনা শেষে এরমধ্যে জমা পড়েছে হুলু’-তে। অপেক্ষা শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ও প্রকাশের। এদিকে এক বছর ধরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশ হুমায়ূন প্রশংসা কুড়াচ্ছেন তার স্বল্পদৈর্ঘ্য ‘মশারি’ নিয়ে। জানান, পৃথিবী ধ্বংসের শেষ প্রান্তে এসে দুই বোনের গল্প তুলে ধরেছেন এতে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  10:02 PM

news image

মহামারি উত্তর নতুন পৃথিবীতে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে দেশের নির্মাতারা। বিশ্বের সব গুরুত্বপূর্ণ উৎসবে অংশ নেওয়া আর পদক পাওয়া তো এখন ডাল-ভাত। পাশাপাশি যৌথ প্রযোজনার কাজও হচ্ছে প্রচুর। দেশের শিল্পীরাও কেউ কেউ ডাক পাচ্ছেন আন্তর্জাতিক প্রজেক্টে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার নতুন পালক যুক্ত করতে যাচ্ছেন কিংবদন্তি হুমায়ূনপুত্র নুহাশ। প্রথমবার বাংলাদেশের কোনও নির্মাতার প্রজেক্ট উন্মুক্ত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘হুলু’তে। যা নির্মাণ করেছেন বাংলাদেশের তরুণ পরিচালক নুহাশ হুমায়ূন। এই কাজের সুবাদে সম্প্রতি লসঅ্যাঞ্জেলেসের ফক্স স্টুডিও ঘুরে এসেছেন নুহাশ। যদিও কাজটির নাম বা ধরন প্রসঙ্গে এখনই কিছু বলতে নারাজ। কারণ, যা বলার হুলু কর্তৃপক্ষই বলবে। তবে কাজটি প্রসঙ্গে নুহাশ এটুকু জানিয়েছেন সোশাল হ্যান্ডেলে, এটি কোনও সিরিজ নয়, সিঙ্গেল প্রজেক্ট। যা নির্মাণের পাশাপাশি চিত্রনাট্যও তিনি তৈরি করেছেন। প্রজেক্ট বিদেশি হলেও পুরো কাজটির লোকেশন ও শিল্পী বাংলাদেশি। কাজটি বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই করা হয়েছে। কাজটি নিয়ে নুহাশ লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত করে বলছি এটি আমার তৈরি করা সবচেয়ে অদ্ভুত কাজ।’ জানা গেছে, কাজটির শুটিং-সম্পাদনা শেষে এরমধ্যে জমা পড়েছে হুলু’-তে। অপেক্ষা শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ও প্রকাশের। এদিকে এক বছর ধরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশ হুমায়ূন প্রশংসা কুড়াচ্ছেন তার স্বল্পদৈর্ঘ্য ‘মশারি’ নিয়ে। জানান, পৃথিবী ধ্বংসের শেষ প্রান্তে এসে দুই বোনের গল্প তুলে ধরেছেন এতে।