নোবিপ্রবিতে ‘পিএইচডির গল্পে’র প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত
অনলাইন ডেস্ক
১১ এপ্রিল, ২০২২, 6:56 AM
নোবিপ্রবিতে ‘পিএইচডির গল্পে’র প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স কøাব কর্তৃক আয়োজিত ‘পিএইচডির গল্পের’ প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (১১ এপ্রিল ২০২২) বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম। প্রথম পর্বে ‘পিএইচডির গল্প’ তুলে ধরেন নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নোবিপ্রবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান ও নোবিপ্রবি সায়েন্স ক্লাবের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম বলেন, ‘পিএইচডি বিষয়ে এ ধরনের আয়োজন অত্যন্ত প্রশংসনীয়। একজন গবেষককে পিএইচডি করতে গেলে নানা অজানা অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যেতে হয়। তার এসব অভিজ্ঞতা নতুনদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন। এ ধরণের উদ্যোগ ছাত্র-ছাত্রীদের বিজ্ঞানমনস্কতা বাড়াবে। ভালো মানের থিসিস পেতে হলে অবশ্যই ভালো মানের গবেষক সৃষ্টি করতে হবে। মৌলিক বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে হবে, তখনই তা কাজে আসবে। নোবিপ্রবি সায়েন্স কøাব এ ধরণের কাজ অব্যাহত রাখবে এ প্রত্যাশা করছি। আয়োজকদের এবং আজকের প্রধান আলোচককে অভিনন্দন জানাচ্ছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’
‘পিএইচডির গল্পের’ প্রথম পর্বে মূল আলোচক হিসেবে নিজের পিএইচডির অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন, নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি, প্রক্টর ও এপ্লায়েড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর। তিনি জাপানের উতসুনোমি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। এসময় তিনি বলেন, ‘রিসার্চ কোলাবরেশনের মাধ্যমে বিদেশে উচ্চশিক্ষার দ্বার প্রতিনিয়ত উন্মোচিত হচ্ছে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী জাপানসহ বিশ্বের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে ডিগ্রি অর্জন করছে। এক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষার্থীদের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। গবেষণার ক্ষেত্রে শতভাগ সৎ থাকতে হবে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বজায় রাখতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিশ্বস্ততা অর্জন করতে হবে। ব্যর্থতা আসবে কিন্তু সফলতার জন্য ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে, তবেই একজন সফল গবেষক হয়ে ওঠা সম্ভব।’
বিজিই ১২ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এস কে ফয়সালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সায়েন্স ক্লাবের সদস্যবৃন্দসহ নোবিপ্রবির বিভিন্ন বিভাগের ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ‘পিএইচডির গল্পের’ প্রথম পর্বের প্রধান বক্তাসহ আগত অতিথিদের সম্মাননা ক্রেস্ট উপহার দেয়া হয়।
প্রখ/ সাদ্দাম
অনলাইন ডেস্ক
১১ এপ্রিল, ২০২২, 6:56 AM
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স কøাব কর্তৃক আয়োজিত ‘পিএইচডির গল্পের’ প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (১১ এপ্রিল ২০২২) বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম। প্রথম পর্বে ‘পিএইচডির গল্প’ তুলে ধরেন নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নোবিপ্রবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান ও নোবিপ্রবি সায়েন্স ক্লাবের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম বলেন, ‘পিএইচডি বিষয়ে এ ধরনের আয়োজন অত্যন্ত প্রশংসনীয়। একজন গবেষককে পিএইচডি করতে গেলে নানা অজানা অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যেতে হয়। তার এসব অভিজ্ঞতা নতুনদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন। এ ধরণের উদ্যোগ ছাত্র-ছাত্রীদের বিজ্ঞানমনস্কতা বাড়াবে। ভালো মানের থিসিস পেতে হলে অবশ্যই ভালো মানের গবেষক সৃষ্টি করতে হবে। মৌলিক বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে হবে, তখনই তা কাজে আসবে। নোবিপ্রবি সায়েন্স কøাব এ ধরণের কাজ অব্যাহত রাখবে এ প্রত্যাশা করছি। আয়োজকদের এবং আজকের প্রধান আলোচককে অভিনন্দন জানাচ্ছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’
‘পিএইচডির গল্পের’ প্রথম পর্বে মূল আলোচক হিসেবে নিজের পিএইচডির অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন, নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি, প্রক্টর ও এপ্লায়েড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর। তিনি জাপানের উতসুনোমি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। এসময় তিনি বলেন, ‘রিসার্চ কোলাবরেশনের মাধ্যমে বিদেশে উচ্চশিক্ষার দ্বার প্রতিনিয়ত উন্মোচিত হচ্ছে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী জাপানসহ বিশ্বের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে ডিগ্রি অর্জন করছে। এক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষার্থীদের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। গবেষণার ক্ষেত্রে শতভাগ সৎ থাকতে হবে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বজায় রাখতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিশ্বস্ততা অর্জন করতে হবে। ব্যর্থতা আসবে কিন্তু সফলতার জন্য ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে, তবেই একজন সফল গবেষক হয়ে ওঠা সম্ভব।’
বিজিই ১২ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এস কে ফয়সালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সায়েন্স ক্লাবের সদস্যবৃন্দসহ নোবিপ্রবির বিভিন্ন বিভাগের ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ‘পিএইচডির গল্পের’ প্রথম পর্বের প্রধান বক্তাসহ আগত অতিথিদের সম্মাননা ক্রেস্ট উপহার দেয়া হয়।
প্রখ/ সাদ্দাম