জমতে শুরু করেছে রাজধানীর পশুর হাট

নাগরিক প্রতিবেদক, ঢাকা
০৯ জুন, ২০২৪, 5:15 PM

জমতে শুরু করেছে রাজধানীর পশুর হাট
পবিত্র ঈদুল আজহার বাকি আর মাত্র এক সপ্তাহ। কুরবানির ঈদ উপলক্ষে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় বসছে ২০টি কুরবানির পশুর হাট। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) ১১টি অস্থায়ী ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) ৯টি অস্থায়ী পশুর হাট বসছে। এ ছাড়া উত্তর সিটির অন্তর্গত গাবতলী ও দক্ষিণ সিটির অন্তর্গত শারুলিয়ার স্থায়ী হাটও যুক্ত হবে। মোট পশুর হাট থাকবে ২২টি। এরই মধ্যে রাজধানীর বৃহত্তম পশুর হাট উত্তরার দিয়াবাড়ী ও পোস্তগোলাসহ বেশ কয়েকটি হাটে নির্ধারিত সময়ের আগেই ব্যবসায়ীরা গরু, মহিষ তোলা শুরু করেছেন। তবে হাটে গরু-মহিষের দেখা মিললেও ছাগলের দেখা মেলেনি। এমনকি ক্রেতাশূন্য দেখা গেছে হাটগুলো।
ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছরের তুলনায় এবার গো-খাদ্যের মূল্য চড়া থাকায় গরুপ্রতি খরচ বেড়েছে দেড়গুণ। তাই গ্রাহকদেরও চড়ামূল্যে গরু কিনতে হবে। যেসব ক্রেতা হাটে ভিড় করছেন, তারা কেবল পশু দেখছেন এবং দাম যাচাই করছেন। সার্বিকভাবে এখনও জমে ওঠেনি কুরবানির পশুর হাট। পশু বেপারিরা বলছেন, ক্রেতার সমাগমও এখন কম। হাট আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হলে বেচা-বিক্রি বাড়বে। তবে ক্রেতারা বলছেন, গতবারের চেয়ে এবার পশুর দাম একটু বেশি চাচ্ছেন বেপারিরা। গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় পশুর দাম এবার কিছুটা বাড়তি চাওয়া হচ্ছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর কুরবানির জন্য এক কোটি ৩০ লাখেরও বেশি পশু রয়েছে। আর দেশে চাহিদা রয়েছে এক কোটি ১০ লাখের মতো। অর্থাৎ চাহিদার তুলনায় ২০ লাখ পশু বেশি আছে। গত বছর সারা দেশে কুরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল এক কোটি ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩৩টি। এর মধ্যে এক কোটি ৪১ হাজার ৮১২টি পশু কুরবানি করা হয়। কুরবানি হওয়া গবাদি পশুর মধ্যে ৪৫ লাখ ৮১ হাজার ৬০টি গরু, এক লাখ ৭ হাজার ৮৭৫টি মহিষ, ৪৮ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৮টি ছাগল, ৫ লাখ ২ হাজার ৩০৭টি ভেড়া এবং ১ হাজার ২৪২টি অন্যান্য পশু ছিল।
শনিবার দুপুরে দিয়াবাড়ীর হাটে কথা হয় রঞ্জু দাস নামে এক গরু ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তিনি নাটোরের সিংড়ায় নিজ মালিকানাধীন ছোট খামার থেকে আটটি গরু নিয়ে এসেছেন দিয়াবাড়ীতে। তিনি বলেন, গরুপ্রতি এবার খরচ পড়েছে অন্যান্য বছরের তুলনায় দেড়গুণ। খাদ্যের মূল্য চড়া ও খামারে কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধিসহ নানা কারণে খরচ বাড়ছে। রঞ্জু দাস ১১ মণের একটি গরু দেখিয়ে বলেন, এখনও তো বিকিকিনি শুরু হয়নি। তবে গরুটির মূল্য ৭ লাখ টাকা দাম হাঁকাবেন বলে জানান। অল্প কিছু কম হলেও গরুটি ছেড়ে দেবেন বলে জানান।
একই হাটে ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ড থেকে ৮টি মাঝারি সাইজের গরু নিয়ে এসেছেন ফজলুর রহমান। তিনি জানান, তার ভাই ও ভাতিজা মিলে ৮টি গরু তারা নিয়ে এসেছেন। গরুগুলো বাড়িতে স্ত্রী-সন্তানরা বড় করেছেন। তিনি ৭ মণের একটি গরুর মূল্য হাঁকিয়েছেন ৪ লাখ টাকা। তবে বিক্রি শুরু হলে সাড়ে ৩ লাখ টাকায়ও বিক্রি করে দিতে পারেন। পথে কোনো ঝক্কি-ঝামেলা বা চাঁদা দিতে হয়েছে কি না-জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, পথে কোনো চাঁদাবাজি ও হয়রানির ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেরিতে একটু ঝামেলা হয়েছে। ছাদ ছাড়া ফেরিতে গরুর ট্রাক পারাপার করতে হয়। ফেরিতে ছাদ থাকায় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কুরবানির ঈদ উপলক্ষে দিয়াবাড়ীসহ রাজধানীর পশুর হাটগুলোর প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়ে গেছে। এসব হাটে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আনা হচ্ছে লাখ লাখ পশু। হাটগুলোর ইজারাদাররা তাদের লোক নিয়োগ করে হাটে তদারকি শুরু করেছেন। পুলিশ প্রশাসন এবং সিটি করপোরেশনও নিরাপত্তাসহ অন্যান্য আয়োজন সম্পন্ন করেছে। আগামী ১৩ জুন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কুরবানির পশুর বেচা-বিক্রি শুরু করার নির্দেশনা দেওয়া হলেও নির্ধারিত সময়ের আগেই বেশ কয়েকটি হাটে হাজার হাজার পশু তোলা হয়েছে।
শনিবার দিয়াবাড়ী, বনশ্রী, বসিলা, গাবতলী, পোস্তগোলা ও খিলগাঁওয়ের মেরাদিয়া পশুর হাটে সরেজমিনে দেখা গেছে, ইজারা হওয়া হাটের জায়গাগুলোতে কমবেশি গরু থাকলেও এখনও ইজারাদাররা শ্রমিকদের নিয়ে কর্মব্যস্ত সময় পার করছেন। অন্যদিকে চাহিদার তুলনায় দেশে কুরবানি পশুর সংকট নেই বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আবদুর রহমান। তিনি বলেছেন, সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত এবার কুরবানির পশু আমদানি করা হবে না।
যেসব স্থানে বসছে অস্থায়ী পশুরহাট : ডিএসসিসি আওতাভুক্ত উত্তর শাহজানপুর খিলগাঁও রেলগেট বাজার মৈত্রী সংঘ ক্লাব সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি কলেজ সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা। পোস্তগোলা শ্মশানঘাট সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। মেরাদিয়া বাজার সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। লিটল ফ্রেন্ডস ক্লাব সংলগ্ন খালি জায়গাসহ কমলাপুর স্টেডিয়াম সংলগ্ন বিশ্বরোডের আশপাশের খালি জায়গা। দনিয়া কলেজ সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনাল সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা, আফতাবনগর (ইস্টার্ন হাউজিং) ব্লক ই, এফ, জি, এইচ, সেকশন ১ ও ২ এর খালি জায়গা, আমুলিয়া মডেল টাউনের আশপাশের খালি জায়গা, রহমতগঞ্জ ক্লাব সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা ও শ্যামপুর কদমতলী ট্রাক স্ট্যান্ড সংলগ্ন খালি জায়গা।
উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ৯টি হল, ভাটারা সুতিভোলা খাল-সংলগ্ন খালি জায়গা (ভাটারা সুতিভোলা), কাওলা শিয়ালডাঙ্গা সংলগ্ন খালি জায়গা, উত্তরা দিয়াবাড়ী ১৬ ও ১৮ নম্বর সেক্টর, বউ বাজার এলাকার খালি জায়গা, বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিং আফতাবনগর ব্লক ই, এফ, জি, এইচ, এল, এম, এন এবং আশপাশের জায়গা (পুনরায় টেন্ডার), মিরপুর সেকশন ওয়ার্ড নম্বর ৬ (ইস্টার্ন হাউজিং) খালি জায়গা, মোহাম্মদপুর বছিলার ৪০ ফুট রাস্তা সংলগ্ন খালি জায়গা, ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউউট সংলগ্ন খালি জায়গা, ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁচকুড়া বেপারীপাড়া রাহমান নগর আবাসিক প্রকল্পের জায়গা ও খিলক্ষেত থানার ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের মস্তুল চেকপোস্ট সংলগ্ন পাড়ার খালি জায়গা।
নাগরিক প্রতিবেদক, ঢাকা
০৯ জুন, ২০২৪, 5:15 PM

পবিত্র ঈদুল আজহার বাকি আর মাত্র এক সপ্তাহ। কুরবানির ঈদ উপলক্ষে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় বসছে ২০টি কুরবানির পশুর হাট। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) ১১টি অস্থায়ী ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) ৯টি অস্থায়ী পশুর হাট বসছে। এ ছাড়া উত্তর সিটির অন্তর্গত গাবতলী ও দক্ষিণ সিটির অন্তর্গত শারুলিয়ার স্থায়ী হাটও যুক্ত হবে। মোট পশুর হাট থাকবে ২২টি। এরই মধ্যে রাজধানীর বৃহত্তম পশুর হাট উত্তরার দিয়াবাড়ী ও পোস্তগোলাসহ বেশ কয়েকটি হাটে নির্ধারিত সময়ের আগেই ব্যবসায়ীরা গরু, মহিষ তোলা শুরু করেছেন। তবে হাটে গরু-মহিষের দেখা মিললেও ছাগলের দেখা মেলেনি। এমনকি ক্রেতাশূন্য দেখা গেছে হাটগুলো।
ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছরের তুলনায় এবার গো-খাদ্যের মূল্য চড়া থাকায় গরুপ্রতি খরচ বেড়েছে দেড়গুণ। তাই গ্রাহকদেরও চড়ামূল্যে গরু কিনতে হবে। যেসব ক্রেতা হাটে ভিড় করছেন, তারা কেবল পশু দেখছেন এবং দাম যাচাই করছেন। সার্বিকভাবে এখনও জমে ওঠেনি কুরবানির পশুর হাট। পশু বেপারিরা বলছেন, ক্রেতার সমাগমও এখন কম। হাট আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হলে বেচা-বিক্রি বাড়বে। তবে ক্রেতারা বলছেন, গতবারের চেয়ে এবার পশুর দাম একটু বেশি চাচ্ছেন বেপারিরা। গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় পশুর দাম এবার কিছুটা বাড়তি চাওয়া হচ্ছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর কুরবানির জন্য এক কোটি ৩০ লাখেরও বেশি পশু রয়েছে। আর দেশে চাহিদা রয়েছে এক কোটি ১০ লাখের মতো। অর্থাৎ চাহিদার তুলনায় ২০ লাখ পশু বেশি আছে। গত বছর সারা দেশে কুরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল এক কোটি ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩৩টি। এর মধ্যে এক কোটি ৪১ হাজার ৮১২টি পশু কুরবানি করা হয়। কুরবানি হওয়া গবাদি পশুর মধ্যে ৪৫ লাখ ৮১ হাজার ৬০টি গরু, এক লাখ ৭ হাজার ৮৭৫টি মহিষ, ৪৮ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৮টি ছাগল, ৫ লাখ ২ হাজার ৩০৭টি ভেড়া এবং ১ হাজার ২৪২টি অন্যান্য পশু ছিল।
শনিবার দুপুরে দিয়াবাড়ীর হাটে কথা হয় রঞ্জু দাস নামে এক গরু ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তিনি নাটোরের সিংড়ায় নিজ মালিকানাধীন ছোট খামার থেকে আটটি গরু নিয়ে এসেছেন দিয়াবাড়ীতে। তিনি বলেন, গরুপ্রতি এবার খরচ পড়েছে অন্যান্য বছরের তুলনায় দেড়গুণ। খাদ্যের মূল্য চড়া ও খামারে কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধিসহ নানা কারণে খরচ বাড়ছে। রঞ্জু দাস ১১ মণের একটি গরু দেখিয়ে বলেন, এখনও তো বিকিকিনি শুরু হয়নি। তবে গরুটির মূল্য ৭ লাখ টাকা দাম হাঁকাবেন বলে জানান। অল্প কিছু কম হলেও গরুটি ছেড়ে দেবেন বলে জানান।
একই হাটে ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ড থেকে ৮টি মাঝারি সাইজের গরু নিয়ে এসেছেন ফজলুর রহমান। তিনি জানান, তার ভাই ও ভাতিজা মিলে ৮টি গরু তারা নিয়ে এসেছেন। গরুগুলো বাড়িতে স্ত্রী-সন্তানরা বড় করেছেন। তিনি ৭ মণের একটি গরুর মূল্য হাঁকিয়েছেন ৪ লাখ টাকা। তবে বিক্রি শুরু হলে সাড়ে ৩ লাখ টাকায়ও বিক্রি করে দিতে পারেন। পথে কোনো ঝক্কি-ঝামেলা বা চাঁদা দিতে হয়েছে কি না-জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, পথে কোনো চাঁদাবাজি ও হয়রানির ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেরিতে একটু ঝামেলা হয়েছে। ছাদ ছাড়া ফেরিতে গরুর ট্রাক পারাপার করতে হয়। ফেরিতে ছাদ থাকায় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কুরবানির ঈদ উপলক্ষে দিয়াবাড়ীসহ রাজধানীর পশুর হাটগুলোর প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়ে গেছে। এসব হাটে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আনা হচ্ছে লাখ লাখ পশু। হাটগুলোর ইজারাদাররা তাদের লোক নিয়োগ করে হাটে তদারকি শুরু করেছেন। পুলিশ প্রশাসন এবং সিটি করপোরেশনও নিরাপত্তাসহ অন্যান্য আয়োজন সম্পন্ন করেছে। আগামী ১৩ জুন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কুরবানির পশুর বেচা-বিক্রি শুরু করার নির্দেশনা দেওয়া হলেও নির্ধারিত সময়ের আগেই বেশ কয়েকটি হাটে হাজার হাজার পশু তোলা হয়েছে।
শনিবার দিয়াবাড়ী, বনশ্রী, বসিলা, গাবতলী, পোস্তগোলা ও খিলগাঁওয়ের মেরাদিয়া পশুর হাটে সরেজমিনে দেখা গেছে, ইজারা হওয়া হাটের জায়গাগুলোতে কমবেশি গরু থাকলেও এখনও ইজারাদাররা শ্রমিকদের নিয়ে কর্মব্যস্ত সময় পার করছেন। অন্যদিকে চাহিদার তুলনায় দেশে কুরবানি পশুর সংকট নেই বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আবদুর রহমান। তিনি বলেছেন, সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত এবার কুরবানির পশু আমদানি করা হবে না।
যেসব স্থানে বসছে অস্থায়ী পশুরহাট : ডিএসসিসি আওতাভুক্ত উত্তর শাহজানপুর খিলগাঁও রেলগেট বাজার মৈত্রী সংঘ ক্লাব সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি কলেজ সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা। পোস্তগোলা শ্মশানঘাট সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। মেরাদিয়া বাজার সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। লিটল ফ্রেন্ডস ক্লাব সংলগ্ন খালি জায়গাসহ কমলাপুর স্টেডিয়াম সংলগ্ন বিশ্বরোডের আশপাশের খালি জায়গা। দনিয়া কলেজ সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা। ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনাল সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা, আফতাবনগর (ইস্টার্ন হাউজিং) ব্লক ই, এফ, জি, এইচ, সেকশন ১ ও ২ এর খালি জায়গা, আমুলিয়া মডেল টাউনের আশপাশের খালি জায়গা, রহমতগঞ্জ ক্লাব সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা ও শ্যামপুর কদমতলী ট্রাক স্ট্যান্ড সংলগ্ন খালি জায়গা।
উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ৯টি হল, ভাটারা সুতিভোলা খাল-সংলগ্ন খালি জায়গা (ভাটারা সুতিভোলা), কাওলা শিয়ালডাঙ্গা সংলগ্ন খালি জায়গা, উত্তরা দিয়াবাড়ী ১৬ ও ১৮ নম্বর সেক্টর, বউ বাজার এলাকার খালি জায়গা, বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিং আফতাবনগর ব্লক ই, এফ, জি, এইচ, এল, এম, এন এবং আশপাশের জায়গা (পুনরায় টেন্ডার), মিরপুর সেকশন ওয়ার্ড নম্বর ৬ (ইস্টার্ন হাউজিং) খালি জায়গা, মোহাম্মদপুর বছিলার ৪০ ফুট রাস্তা সংলগ্ন খালি জায়গা, ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউউট সংলগ্ন খালি জায়গা, ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁচকুড়া বেপারীপাড়া রাহমান নগর আবাসিক প্রকল্পের জায়গা ও খিলক্ষেত থানার ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের মস্তুল চেকপোস্ট সংলগ্ন পাড়ার খালি জায়গা।