প্রশ্নফাঁস - বিমানের ৩০ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র

নাগরিক প্রতিবেদন
১১ মে, ২০২৪, 4:41 PM

প্রশ্নফাঁস - বিমানের ৩০ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সাবেক ডিজিএম মেজর তাইজ ইবনে আনোয়ারসহ ৩০ জনকে অভিযুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ। বিমানের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে রাজধানীর বিমানবন্দর থানায় করা মামলাটি অধিকতর তদন্ত করে এই অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়। আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখা সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। সম্প্রতি মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফজলুর রহমান এ অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তবে মামলার ঘটনা ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় না পড়ায় পেনাল কোডের ৪২০/৪০৩/৪০৬/৪১১/১০৯ ধারায় চার্জশিট দেয়া হয়েছে।
অভিযোগপত্রে অন্য আসামিরা হলেনÑবিমানের শিডিউলিং সুপারভাইজার মাহবুব আলম শরীফ, সিকিউরিটি গার্ড আইউব উদ্দিন, এমটি অপারেটর মহসিন আলী, মিজানুর রহমান, ফারুক হোসেন, নজরুল ইসলাম, ফিরোজ আলম, জাহাঙ্গীর আলম, মো. মাসুদ, মো. মাহবুব আলী, এনামুল হক, মাহফুজুল আলম, ট্রাফিক হেলপার আল আমিন, আ. মালেক, আলমগীর হোসেন, গাড়িচালক আব্দুল্লাহ শেখ, সাজ্জাদুল ইসলাম, এমএলএসএস তাপস কুমার মণ্ডল, জাহিদ হাসান, হারুন অর রশিদ, সমাজু ওরফে সোবাহান, জাকির হোসেন, বিএফসিসি অপারেটর সুলতান হোসেন, মুরাদ শেখ ওরফে মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ বেতারের গাড়িচালক ফারুক হোসেন, জুয়েল মিয়া, রাজিব মোল্লা, অফিস সহায়ক আওলাদ হোসেন ও হেলপার জাবেদ হোসেন।
প্রশ্নফাঁসের এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় ২০২২ সালের ২৬ অক্টোবর লালবাগ জোনাল টিমের সাব-ইন্সপেক্টর শরিফুল ইসলাম ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২২ জুন তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক আলমগীর হোসেন পাটোয়ারী ৩০ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে চার্জশিট জমা দেন। পরে বিচারের জন্য মামলাটি ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে বদলি করা হয়। তবে গত ৭ আগস্ট ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এএম জুলফিকার হায়াত এ মামলার চার্জশিট আমলে না নিয়ে স্বপ্রণোদিত হয়ে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন।
নাগরিক প্রতিবেদন
১১ মে, ২০২৪, 4:41 PM

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সাবেক ডিজিএম মেজর তাইজ ইবনে আনোয়ারসহ ৩০ জনকে অভিযুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ। বিমানের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে রাজধানীর বিমানবন্দর থানায় করা মামলাটি অধিকতর তদন্ত করে এই অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়। আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখা সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। সম্প্রতি মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফজলুর রহমান এ অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তবে মামলার ঘটনা ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় না পড়ায় পেনাল কোডের ৪২০/৪০৩/৪০৬/৪১১/১০৯ ধারায় চার্জশিট দেয়া হয়েছে।
অভিযোগপত্রে অন্য আসামিরা হলেনÑবিমানের শিডিউলিং সুপারভাইজার মাহবুব আলম শরীফ, সিকিউরিটি গার্ড আইউব উদ্দিন, এমটি অপারেটর মহসিন আলী, মিজানুর রহমান, ফারুক হোসেন, নজরুল ইসলাম, ফিরোজ আলম, জাহাঙ্গীর আলম, মো. মাসুদ, মো. মাহবুব আলী, এনামুল হক, মাহফুজুল আলম, ট্রাফিক হেলপার আল আমিন, আ. মালেক, আলমগীর হোসেন, গাড়িচালক আব্দুল্লাহ শেখ, সাজ্জাদুল ইসলাম, এমএলএসএস তাপস কুমার মণ্ডল, জাহিদ হাসান, হারুন অর রশিদ, সমাজু ওরফে সোবাহান, জাকির হোসেন, বিএফসিসি অপারেটর সুলতান হোসেন, মুরাদ শেখ ওরফে মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ বেতারের গাড়িচালক ফারুক হোসেন, জুয়েল মিয়া, রাজিব মোল্লা, অফিস সহায়ক আওলাদ হোসেন ও হেলপার জাবেদ হোসেন।
প্রশ্নফাঁসের এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় ২০২২ সালের ২৬ অক্টোবর লালবাগ জোনাল টিমের সাব-ইন্সপেক্টর শরিফুল ইসলাম ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২২ জুন তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক আলমগীর হোসেন পাটোয়ারী ৩০ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে চার্জশিট জমা দেন। পরে বিচারের জন্য মামলাটি ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে বদলি করা হয়। তবে গত ৭ আগস্ট ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এএম জুলফিকার হায়াত এ মামলার চার্জশিট আমলে না নিয়ে স্বপ্রণোদিত হয়ে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন।