বে-টার্মিনালের জন্য ৫শ একর জমি পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর

#
news image

চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনালের জন্য বহু প্রতীক্ষিত ৫০০ একর সরকারি খাস জমি বরাদ্দ নিশ্চিত হয়েছে। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন বন্দর কর্তৃপক্ষকে বরাদ্দের বিষয়টি অবহিত করতে বৃহস্পতিবার (২ মে ) চিঠি  দিয়েছে। এই চিঠির আলোকে ৩ কোটি ৩ টাকায় বিশাল জমি বরাদ্দ পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, বে-টার্মিনালের জমি বরাদ্দের জন্য জেলা প্রশাসনের চিঠি পেয়েছি। এখন বরাদ্দের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জমা দেওয়া হবে। এরপর প্রকল্পের কাজে জমি বরাদ্দ চূড়ান্ত হবে। চট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত প্রকল্প বে-টার্মিনাল। আমদানি-রফতানিতে জড়িত ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে বে-টার্মিনালের কাজ দ্রুত এগিয়ে নিতে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। টার্মিনালের প্রকল্প কাজে অনেক দূর এগিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।

জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের জন্য জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে প্রতীকী মূল্যে। বৃহস্পতিবার পাওয়া চিঠিতে ওই এলাকার তিন মৌজায় ৫০০ একর জমির জন্য পৃথক তিন চালানে এক কোটি ১ টাকা করে তিন কোটি ৩ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। বরাদ্দ বা বন্দোবস্ত পাওয়া ৫০০ একর খাস জমির মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণ কাট্টলী মৌজার ৬২ একর, উত্তর হালিশহর মৌজার ৩৩৯ একর এবং হালিশহর মৌজায় ৯৯ একর। চট্টগ্রাম বন্দরের এস্টেট শাখার কর্মকর্তারা জানান, বে-টার্মিনাল প্রকল্পের জন্য জমি বরাদ্দে বন্দর কর্তৃপক্ষ অনেক আগেই চাহিদা জানিয়েছিল। ইতিমধ্যে ৫০০ একর জমি জেলা প্রশাসন থেকে বন্দোবস্ত পাওয়া গেছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত অর্থ ব্যাংকে জমা দেওয়ার পরই প্রকল্পের কাজে যুক্ত হবে এসব জমি। নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হবে।

নাগরিক প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

০৩ মে, ২০২৪,  4:38 PM

news image

চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনালের জন্য বহু প্রতীক্ষিত ৫০০ একর সরকারি খাস জমি বরাদ্দ নিশ্চিত হয়েছে। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন বন্দর কর্তৃপক্ষকে বরাদ্দের বিষয়টি অবহিত করতে বৃহস্পতিবার (২ মে ) চিঠি  দিয়েছে। এই চিঠির আলোকে ৩ কোটি ৩ টাকায় বিশাল জমি বরাদ্দ পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, বে-টার্মিনালের জমি বরাদ্দের জন্য জেলা প্রশাসনের চিঠি পেয়েছি। এখন বরাদ্দের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জমা দেওয়া হবে। এরপর প্রকল্পের কাজে জমি বরাদ্দ চূড়ান্ত হবে। চট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত প্রকল্প বে-টার্মিনাল। আমদানি-রফতানিতে জড়িত ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে বে-টার্মিনালের কাজ দ্রুত এগিয়ে নিতে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। টার্মিনালের প্রকল্প কাজে অনেক দূর এগিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।

জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের জন্য জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে প্রতীকী মূল্যে। বৃহস্পতিবার পাওয়া চিঠিতে ওই এলাকার তিন মৌজায় ৫০০ একর জমির জন্য পৃথক তিন চালানে এক কোটি ১ টাকা করে তিন কোটি ৩ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। বরাদ্দ বা বন্দোবস্ত পাওয়া ৫০০ একর খাস জমির মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণ কাট্টলী মৌজার ৬২ একর, উত্তর হালিশহর মৌজার ৩৩৯ একর এবং হালিশহর মৌজায় ৯৯ একর। চট্টগ্রাম বন্দরের এস্টেট শাখার কর্মকর্তারা জানান, বে-টার্মিনাল প্রকল্পের জন্য জমি বরাদ্দে বন্দর কর্তৃপক্ষ অনেক আগেই চাহিদা জানিয়েছিল। ইতিমধ্যে ৫০০ একর জমি জেলা প্রশাসন থেকে বন্দোবস্ত পাওয়া গেছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত অর্থ ব্যাংকে জমা দেওয়ার পরই প্রকল্পের কাজে যুক্ত হবে এসব জমি। নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হবে।