শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

গুঁড়িয়ে দেয়া হলো বঙ্গবাজারের অস্থায়ী দোকান

#
news image

ভেঙে ফেলা হয়েছে বঙ্গবাজারে গড়ে ওঠা অস্থায়ী দোকান। সোমবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সম্পত্তি বিভাগের উদ্যোগে এ কার্যক্রম পরিচালিত করা হয়। গণমাধ্যমকে ডিএসসিসির মুখপাত্র আবু নাছের জানান, নতুন করে মার্কেট করার লক্ষ্যে এসব অবৈধ দোকানগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৪ এপ্রিল ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়ে যায় পাইকারি কাপড়ের মার্কেট বঙ্গবাজার। এরপর সেখানে অস্থায়ীভাবে বসে দোকান। এবার ঈদে খুব একটা বেচাবিক্রি না হলেও পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন দোকানিরা। আজ তা ভেঙে দেয়া হলো।

জানা গেছে, পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজারকে আধুনিক রূপদান এবং সেখানে ব্যবসায়িক পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছে ডিএসসিসি। বঙ্গবাজারের নাম পরিবর্তন করে রাখা হচ্ছে ‌‌বঙ্গবাজার পাইকারি নগর বিপণিবিতান। ১০ তলা বিশিষ্ট ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোর ও বেজমেন্ট ছাড়াও থাকবে মোট আটটি ফ্লোর। ১.৭৯ একর জায়গার ওপর নির্মিত হতে যাওয়া বহুতল ভবনে থাকবে ৩ হাজার ৪২টি দোকান। প্রতিটি দোকানের আয়তন হবে ৮০ থেকে ১০০ স্কয়ার ফুট। ভবনটিতে থাকবে আটটি লিফট, এর মধ্যে চারটি থাকবে ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য। আর বাকি চারটি কার্গো লিফট থাকবে মালামাল ওঠা-নামানোর জন্য।

এছাড়া থাকছে গাড়ি পার্কিং, খাবারের দোকান, সমিতির অফিস, নিরাপত্তাকর্মী এবং সেখানকার কর্মীদের আবাসন ব্যবস্থা। ভবনটি নির্মাণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩৮ কোটি টাকা। দোকান ভেঙে ফেলার বিষয়ে সেখানের ব্যবসায়ীরা তাৎক্ষণিক কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি। তবে, তারা পরিবার নিয়ে চিন্তিত। এই ব্যবসা কোথায়, কীভাবে করবেন, তা তারা এখনও জানেন না।

নাগরিক প্রতিবেদন

১৬ এপ্রিল, ২০২৪,  3:12 PM

news image

ভেঙে ফেলা হয়েছে বঙ্গবাজারে গড়ে ওঠা অস্থায়ী দোকান। সোমবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সম্পত্তি বিভাগের উদ্যোগে এ কার্যক্রম পরিচালিত করা হয়। গণমাধ্যমকে ডিএসসিসির মুখপাত্র আবু নাছের জানান, নতুন করে মার্কেট করার লক্ষ্যে এসব অবৈধ দোকানগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৪ এপ্রিল ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়ে যায় পাইকারি কাপড়ের মার্কেট বঙ্গবাজার। এরপর সেখানে অস্থায়ীভাবে বসে দোকান। এবার ঈদে খুব একটা বেচাবিক্রি না হলেও পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন দোকানিরা। আজ তা ভেঙে দেয়া হলো।

জানা গেছে, পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজারকে আধুনিক রূপদান এবং সেখানে ব্যবসায়িক পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছে ডিএসসিসি। বঙ্গবাজারের নাম পরিবর্তন করে রাখা হচ্ছে ‌‌বঙ্গবাজার পাইকারি নগর বিপণিবিতান। ১০ তলা বিশিষ্ট ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোর ও বেজমেন্ট ছাড়াও থাকবে মোট আটটি ফ্লোর। ১.৭৯ একর জায়গার ওপর নির্মিত হতে যাওয়া বহুতল ভবনে থাকবে ৩ হাজার ৪২টি দোকান। প্রতিটি দোকানের আয়তন হবে ৮০ থেকে ১০০ স্কয়ার ফুট। ভবনটিতে থাকবে আটটি লিফট, এর মধ্যে চারটি থাকবে ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য। আর বাকি চারটি কার্গো লিফট থাকবে মালামাল ওঠা-নামানোর জন্য।

এছাড়া থাকছে গাড়ি পার্কিং, খাবারের দোকান, সমিতির অফিস, নিরাপত্তাকর্মী এবং সেখানকার কর্মীদের আবাসন ব্যবস্থা। ভবনটি নির্মাণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩৮ কোটি টাকা। দোকান ভেঙে ফেলার বিষয়ে সেখানের ব্যবসায়ীরা তাৎক্ষণিক কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি। তবে, তারা পরিবার নিয়ে চিন্তিত। এই ব্যবসা কোথায়, কীভাবে করবেন, তা তারা এখনও জানেন না।