বেইলি রোডের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারকে ৫ কোটি টাকা করে দিতে নোটিশ

নাগরিক ডেস্ক
০৪ মার্চ, ২০২৪, 2:32 AM
বেইলি রোডের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারকে ৫ কোটি টাকা করে দিতে নোটিশ
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারকে পাঁচ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণের দিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
রোববার স্বরাষ্ট্র সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, রাজউকের চেয়ারম্যান ও ঢাকা জেলা প্রশাসককে ডাকযোগে এ আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. সোলায়মান (তুষার) ।
নোটিশে বলা হয়, একটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা না করায় এবং যথাযথ ব্যবস্থা না নেয়ায় কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতার কারণেই এ অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। ৪৬ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। কর্তৃপক্ষ কোনোক্রমেই তাদের দায় এড়াতে পারে না। ঠিক কার ব্যর্থতার কারণে এই অগ্নিকাণ্ড হয়েছে তা খুঁজতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।
এছাড়া ওই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ও আহতদের চিহ্নিত করে প্রত্যেকের পরিবারকে পাঁচ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে।
এ নোটিশ গ্রহণের পাঁচ দিনের মধ্যে কী ধরনের কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, তা লিখিতভাবে নোটিশ দাতাকে জানাতে বলা হয়েছে। কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হলে হাইকোর্ট বিভাগে রিট দায়েরসহ আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে নোটিশে বলা হয়।
২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট কাজ করে দুই মিনিট পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে নারী, পুরুষ ও শিশুসহ মোট ৪৬ জন মারা যান।
নাগরিক ডেস্ক
০৪ মার্চ, ২০২৪, 2:32 AM
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারকে পাঁচ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণের দিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
রোববার স্বরাষ্ট্র সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, রাজউকের চেয়ারম্যান ও ঢাকা জেলা প্রশাসককে ডাকযোগে এ আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. সোলায়মান (তুষার) ।
নোটিশে বলা হয়, একটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা না করায় এবং যথাযথ ব্যবস্থা না নেয়ায় কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতার কারণেই এ অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। ৪৬ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। কর্তৃপক্ষ কোনোক্রমেই তাদের দায় এড়াতে পারে না। ঠিক কার ব্যর্থতার কারণে এই অগ্নিকাণ্ড হয়েছে তা খুঁজতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।
এছাড়া ওই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ও আহতদের চিহ্নিত করে প্রত্যেকের পরিবারকে পাঁচ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে।
এ নোটিশ গ্রহণের পাঁচ দিনের মধ্যে কী ধরনের কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, তা লিখিতভাবে নোটিশ দাতাকে জানাতে বলা হয়েছে। কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হলে হাইকোর্ট বিভাগে রিট দায়েরসহ আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে নোটিশে বলা হয়।
২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট কাজ করে দুই মিনিট পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে নারী, পুরুষ ও শিশুসহ মোট ৪৬ জন মারা যান।