শিশু ছাত্রীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত  জখম

#
news image

বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলা শিক্ষারপুর ইউনিয়নের ৮৮নং মুণ্ডপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষকের বেদম প্রহরে রক্তাক্ত জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে । এক ঘটনায় ঐ অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন উপজেলা  শিক্ষা কর্মকর্তা। স্থানীয় ও ভুক্তভোগী সুত্রে জানা যায়, ২৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার মুন্ডপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ শাজাহান মুণ্ডপাশা গ্রামের সোহেল সরদারের প্রথম শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্রী শারমিন আক্তার ইভাকে পানির কলের ট্যাপ ভেঙে ফেলার অপরাধে লাঠি দিয়ে বেদম মারধর করে, এতে ওই শিক্ষার্থী গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়।

পরে স্থানীয়রা খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে উজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হরে। এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রুহুল আমিন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি এবং ঐ শিক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীর দাদা আজিজ সরদার জানান, অভিযুক্ত শিক্ষক শাজাহান এর বিরুদ্ধে একাধিক শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগ রয়েছে।  শিক্ষার্থীর বাবা সোহেল সরদার জানান, বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনিরুল ইসলাম মনির মাস্টার আমাকে হুমকি-ধোমকি দিয়ে আসছি  দিয়ে আসছে। অভিযুক্ত  শিক্ষককে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক মনিরুল ইসলাম মাস্টার জানান, পানির কলের ট্যাব ভেঙে ফেলা শিক্ষক রাগ করে দুই একটা বেত্রাঘাত করেছে কিন্তু বিষয়টি একশ্রেণীর লোক জটিল করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করছে।



মোঃ মাহফুজুর রহমান মাসুম, উজিরপুর,  বরিশাল

২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  9:47 PM

news image

বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলা শিক্ষারপুর ইউনিয়নের ৮৮নং মুণ্ডপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষকের বেদম প্রহরে রক্তাক্ত জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে । এক ঘটনায় ঐ অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন উপজেলা  শিক্ষা কর্মকর্তা। স্থানীয় ও ভুক্তভোগী সুত্রে জানা যায়, ২৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার মুন্ডপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ শাজাহান মুণ্ডপাশা গ্রামের সোহেল সরদারের প্রথম শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্রী শারমিন আক্তার ইভাকে পানির কলের ট্যাপ ভেঙে ফেলার অপরাধে লাঠি দিয়ে বেদম মারধর করে, এতে ওই শিক্ষার্থী গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়।

পরে স্থানীয়রা খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে উজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হরে। এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রুহুল আমিন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি এবং ঐ শিক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীর দাদা আজিজ সরদার জানান, অভিযুক্ত শিক্ষক শাজাহান এর বিরুদ্ধে একাধিক শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগ রয়েছে।  শিক্ষার্থীর বাবা সোহেল সরদার জানান, বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনিরুল ইসলাম মনির মাস্টার আমাকে হুমকি-ধোমকি দিয়ে আসছি  দিয়ে আসছে। অভিযুক্ত  শিক্ষককে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক মনিরুল ইসলাম মাস্টার জানান, পানির কলের ট্যাব ভেঙে ফেলা শিক্ষক রাগ করে দুই একটা বেত্রাঘাত করেছে কিন্তু বিষয়টি একশ্রেণীর লোক জটিল করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করছে।