পাকিস্তানে জোট সরকার গঠনের তাগিদ সেনাপ্রধান জেনারেল মুনিরের
নাগরিক আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 2:00 AM
পাকিস্তানে জোট সরকার গঠনের তাগিদ সেনাপ্রধান জেনারেল মুনিরের
পাকিস্তানে ৮ ফেব্রুয়ারির ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির(জাতীয় পরিষদ) নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারে নি কোনও দল। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখন সরকার গঠনে বিভিন্ন দলের সমর্থন ও জোট গঠনে তৎপর।
ডন জানায়, শনিবার দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির বলেছেন, ‘ পাকিস্তানের বৈচিত্র্যময় রাজনীতি ও বহুত্ববাদ সব গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যবদ্ধ সরকারের মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থ প্রতিফলিত হওয়া উচিত।’
আইএসপিআরের মাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে জেনারেল মুনির আরও বলেন, ‘নির্বাচন জয়-পরাজয়ের শূন্য-সমষ্টি নয় বরং গণরায় নির্ধারণের একটি মহড়া। রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও তাদের কর্মীদের স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে জনগণের শাসন ও সেবা করার প্রচেষ্টাকে একত্রিত করা উচিত, যা গণতন্ত্রকে কার্যকরী ও উদ্দেশ্যমূলক করার একমাত্র উপায় হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ও গণতন্ত্র পাকিস্তানের জনগণের সেবা করার উপায়।’ জেনারেল আসিম মুনির সফল নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পাকিস্তানি জাতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন (ইসিপি), রাজনৈতিক দল ও বিজয়ী প্রার্থীদের অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, ‘ভোটাধিকার প্রয়োগে পাকিস্তানের জনগণের অবাধ ও বাধাহীন অংশগ্রহণ সংবিধানে বর্ণিত গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের প্রতি তাদের অঙ্গীকারকেই তুলে ধরে।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘পাকিস্তানের জনগণ যেহেতু সংবিধানের প্রতি তাদের সম্মিলিত আস্থা রেখেছে, এখন রাজনৈতিক পরিপক্বতা ও ঐক্যের সঙ্গে এর প্রতিদান দেওয়া সব রাজনৈতিক দলের কর্তব্য। ২৫ কোটি মানুষের এই প্রগতিশীল দেশের জন্য নৈরাজ্য ও দলাদলি রাজনীতির পরিবর্তে ঐক্যের প্রয়োজন।’
নাগরিক আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 2:00 AM
পাকিস্তানে ৮ ফেব্রুয়ারির ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির(জাতীয় পরিষদ) নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারে নি কোনও দল। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখন সরকার গঠনে বিভিন্ন দলের সমর্থন ও জোট গঠনে তৎপর।
ডন জানায়, শনিবার দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির বলেছেন, ‘ পাকিস্তানের বৈচিত্র্যময় রাজনীতি ও বহুত্ববাদ সব গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যবদ্ধ সরকারের মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থ প্রতিফলিত হওয়া উচিত।’
আইএসপিআরের মাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে জেনারেল মুনির আরও বলেন, ‘নির্বাচন জয়-পরাজয়ের শূন্য-সমষ্টি নয় বরং গণরায় নির্ধারণের একটি মহড়া। রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও তাদের কর্মীদের স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে জনগণের শাসন ও সেবা করার প্রচেষ্টাকে একত্রিত করা উচিত, যা গণতন্ত্রকে কার্যকরী ও উদ্দেশ্যমূলক করার একমাত্র উপায় হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ও গণতন্ত্র পাকিস্তানের জনগণের সেবা করার উপায়।’ জেনারেল আসিম মুনির সফল নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পাকিস্তানি জাতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন (ইসিপি), রাজনৈতিক দল ও বিজয়ী প্রার্থীদের অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, ‘ভোটাধিকার প্রয়োগে পাকিস্তানের জনগণের অবাধ ও বাধাহীন অংশগ্রহণ সংবিধানে বর্ণিত গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের প্রতি তাদের অঙ্গীকারকেই তুলে ধরে।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘পাকিস্তানের জনগণ যেহেতু সংবিধানের প্রতি তাদের সম্মিলিত আস্থা রেখেছে, এখন রাজনৈতিক পরিপক্বতা ও ঐক্যের সঙ্গে এর প্রতিদান দেওয়া সব রাজনৈতিক দলের কর্তব্য। ২৫ কোটি মানুষের এই প্রগতিশীল দেশের জন্য নৈরাজ্য ও দলাদলি রাজনীতির পরিবর্তে ঐক্যের প্রয়োজন।’