মিয়ানমার থেকে আর কাউকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেবো না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

#
news image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সীমান্ত ক্রস করে মিয়ানমার থেকে আর কাউকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) ইতোমধ্যে সেই নির্দেশনা দিয়েছি। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারে কতদিন যুদ্ধ চলবে তা আমরা জানি না। তবে আমরা কোনো যুদ্ধে জড়াতে চাই না, যুদ্ধ চাইও না। এটা প্রধানমন্ত্রী সবসময় আমাদের নির্দেশনা দিয়ে রেখেছেন। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমাদের গায়ে এসে পড়বে আর আমরা ছেড়ে দেব। সেটার জন্য আমরা সবসময় তৈরি আছি। তিনি বলেন, আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনী এবং কোস্টগার্ডকে নির্দেশনা দিয়েছি যাতে কোনোভাবেই আমাদের সীমানায় কেউ অনুপ্রবেশ করতে না পারে। সে ব্যাপারে আমরা খুব সতর্ক রয়েছি। বাংলাদেশের বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে ভয়াবহ গোলাগুলি চলছে।

গোলাগুলির ভয়াবহতা দেখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের ১৪ জন সদস্য। রোহিঙ্গাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এখানে কারও আসা উচিত হবে না। যেই আসবে, তাকে সঙ্গে সঙ্গে আবার মিয়ানমারে পাঠিয়ে দেব। এ ছাড়া মানবাধিকারের প্রশ্ন এখন আসবে না, কারণ সেখানে যুদ্ধ চলছে।

অনলাইন ডেক্স

০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  8:11 PM

news image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সীমান্ত ক্রস করে মিয়ানমার থেকে আর কাউকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) ইতোমধ্যে সেই নির্দেশনা দিয়েছি। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারে কতদিন যুদ্ধ চলবে তা আমরা জানি না। তবে আমরা কোনো যুদ্ধে জড়াতে চাই না, যুদ্ধ চাইও না। এটা প্রধানমন্ত্রী সবসময় আমাদের নির্দেশনা দিয়ে রেখেছেন। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমাদের গায়ে এসে পড়বে আর আমরা ছেড়ে দেব। সেটার জন্য আমরা সবসময় তৈরি আছি। তিনি বলেন, আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনী এবং কোস্টগার্ডকে নির্দেশনা দিয়েছি যাতে কোনোভাবেই আমাদের সীমানায় কেউ অনুপ্রবেশ করতে না পারে। সে ব্যাপারে আমরা খুব সতর্ক রয়েছি। বাংলাদেশের বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে ভয়াবহ গোলাগুলি চলছে।

গোলাগুলির ভয়াবহতা দেখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের ১৪ জন সদস্য। রোহিঙ্গাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এখানে কারও আসা উচিত হবে না। যেই আসবে, তাকে সঙ্গে সঙ্গে আবার মিয়ানমারে পাঠিয়ে দেব। এ ছাড়া মানবাধিকারের প্রশ্ন এখন আসবে না, কারণ সেখানে যুদ্ধ চলছে।