শিরোনামঃ
সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করবেন শ্রাবন্তী খ্যাতিমান আইনজীবী এড. তোফাজ্জল হোসেনের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত চিঠির খামে জমে থাকা অশ্রু যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা জবাব চীনের, ১০৪ শতাংশের জবাবে মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ শেখ হাসিনাসহ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা জব্দের নির্দেশ এবার মায়ের ভূমিকায় দেখা যাবে দীপিকাকে বাংলাদেশকে দেয়া ট্রানজিট সুবিধা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে যা বললেন রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা থার্ড টেম্পল কী? ইহুদিরা কেন আল আকসার জায়গায় থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে চায়? যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মিশরের সশস্ত্র বাহিনী!

দক্ষিণ কোরিয়ায় ব্যতিক্রমী ‘ঘুম প্রতিযোগিতা’

#
news image

মানুষকে বিশ্রামে উদ্বুদ্ধ করতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির রাজধানী সিউলের ইয়েউইডো হান রিভার পার্কে একটি ব্যতিক্রমী ঘুম প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রায় ১০০ প্রতিযোগী এতে অংশ নেন। খবর জিনহুয়া নিউজের। প্রতিযোগিতাটির আয়োজক লিম জি-হিওন বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ খুব কম ঘুমায়। আশা করি এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মানুষ বিশ্রাম নেওয়া এবং ঘুমের সুফল সম্পর্কে সচেতন হবে। ঘুমের গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য। অংশগ্রহণকারীদের তাদের সবচেয়ে আরামদায়ক পোশাক পরে আসতে বলা হয়েছিল। প্রতিযোগিতার স্থানে দেওয়া এয়ার কোচে শুয়ে ঘুমাতে হয়েছে তাদের। প্রতিযোগিদের প্রত্যেককে ঘুমাতে হয়েছে দেড় ঘণ্টা।

অংশগ্রহণকারী অনেকের মধ্যেই ছিলো বেশ উচ্ছ্বাসের সুর। একজন বলেন, সাধারণত আমরা সপ্তাহজুড়েই অনেক কাজ করি। ক্লান্ত হলেও ঘুমাতে পারি না। প্রতিযোগিতাটি দারুণ, ঘুমাতে পারবো শুনে এতে অংশ নিতে এসেছি। কার ঘুম কত ভালো তা নির্ধারণ করা হয়েছে হার্ট রেটের পার্থক্য পরিমাপ করে। রাতে বেশি ঘুমায় ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকরা। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের বাসিন্দারা ঘুমায় সবচেয়ে কম।

নাগরিক ডেস্ক

১৯ মে, ২০২৪,  3:13 PM

news image

মানুষকে বিশ্রামে উদ্বুদ্ধ করতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির রাজধানী সিউলের ইয়েউইডো হান রিভার পার্কে একটি ব্যতিক্রমী ঘুম প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রায় ১০০ প্রতিযোগী এতে অংশ নেন। খবর জিনহুয়া নিউজের। প্রতিযোগিতাটির আয়োজক লিম জি-হিওন বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ খুব কম ঘুমায়। আশা করি এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মানুষ বিশ্রাম নেওয়া এবং ঘুমের সুফল সম্পর্কে সচেতন হবে। ঘুমের গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য। অংশগ্রহণকারীদের তাদের সবচেয়ে আরামদায়ক পোশাক পরে আসতে বলা হয়েছিল। প্রতিযোগিতার স্থানে দেওয়া এয়ার কোচে শুয়ে ঘুমাতে হয়েছে তাদের। প্রতিযোগিদের প্রত্যেককে ঘুমাতে হয়েছে দেড় ঘণ্টা।

অংশগ্রহণকারী অনেকের মধ্যেই ছিলো বেশ উচ্ছ্বাসের সুর। একজন বলেন, সাধারণত আমরা সপ্তাহজুড়েই অনেক কাজ করি। ক্লান্ত হলেও ঘুমাতে পারি না। প্রতিযোগিতাটি দারুণ, ঘুমাতে পারবো শুনে এতে অংশ নিতে এসেছি। কার ঘুম কত ভালো তা নির্ধারণ করা হয়েছে হার্ট রেটের পার্থক্য পরিমাপ করে। রাতে বেশি ঘুমায় ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকরা। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের বাসিন্দারা ঘুমায় সবচেয়ে কম।