শিরোনামঃ
সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করবেন শ্রাবন্তী খ্যাতিমান আইনজীবী এড. তোফাজ্জল হোসেনের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত চিঠির খামে জমে থাকা অশ্রু যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা জবাব চীনের, ১০৪ শতাংশের জবাবে মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ শেখ হাসিনাসহ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা জব্দের নির্দেশ এবার মায়ের ভূমিকায় দেখা যাবে দীপিকাকে বাংলাদেশকে দেয়া ট্রানজিট সুবিধা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে যা বললেন রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা থার্ড টেম্পল কী? ইহুদিরা কেন আল আকসার জায়গায় থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে চায়? যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মিশরের সশস্ত্র বাহিনী!

বাইডেন প্রশাসনের বিরুদ্ধে উড়োজাহাজ সংস্থার মামলা

#
news image

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক বড় বিমান পরিবহন সংস্থা। মূলত, পরিবহন ফি বাস্তবায়ন করার আগেই তা সরকারকে জানাতে হবে—এমন নতুন আইনের বিরোধিতা করে এই মামলা করেছে সংস্থাগুলো। শুক্রবার ইউএস ফিফথ সার্কিট আদালতে এই মামলা দায়ের করা হয়। বার্তা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমেরিকান এয়ারলাইনস, ডেলটা এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড এয়ারলাইনস, জেটব্লু এয়ারলাইনস, হাওয়াইয়ান এয়ারলাইনস এবং আলাস্কা এয়ারলাইনসসহ বেশ কয়েকটি বিমান পরিবহন সংস্থা এই মামলা দায়ের করেছে।

মার্কিন পরিবহন মন্ত্রণালয় গত মাসে একটি নতুন আইন জারি করে। এই আইন অনুসারে, বিমান পরিবহন সংস্থা ও টিকিটিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ভাড়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে আগেই সব ধরনের তথ্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। যাতে ভোক্তারা ভাড়া সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো অযাচিত ভোগান্তিতে না পড়েন এবং তাদের গোপন কোনো চার্জ বা মাশুল না গুনতে হয়। এক বিবৃতিতে বিমান পরিবহন সংস্থাগুলো গতকাল সোমবার জানিয়েছে, পরিবহন মন্ত্রণালয়ের এই নতুন আইন ভোক্তাদের বিভ্রান্ত করবে এবং এটি মূলত বেসরকারি খাতের গতিশীল ব্যবসায়কে নিয়ন্ত্রণ করার একটি প্রচেষ্টা যা তার (পরিবহন মন্ত্রণালয়ের) আওতার বাইরে। তারা এই আইনটিকে স্বেচ্ছাচারী, হাস্যকর, বিচক্ষণতার অপব্যবহার ও আইনের পরিপন্থি বলে আখ্যা দিয়েছে।

মামলার বিষয়টি সামনে আসার পর মার্কিন পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাঁর নতুন এই আইনকে জোরালোভাবে রক্ষার চেষ্টা চালিয়ে যাবে। কারণ এই আইন, গোপন ফি বা চার্জ থেকে যাত্রীদের রক্ষা করবে এবং যাত্রীরা টিকিট কেনার আগে ফ্লাইটের সম্পূর্ণ মূল্য দেখতে পাবে—তা নিশ্চিত করবে। এর আগে, মার্কিন মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল—এই আইনের ফলে ভোক্তাদের বিমান পরিবহনে কম ভাড়া দিতে হবে।

রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি জানিয়েছে, বিমান পরিবহন খাতে যাত্রীরা প্রতিবছর ৫৪ কোটি ৩০ লাখ বাড়তি ফি পরিশোধ করে এবং ব্যাগেজ ফির নামে মার্কিন বিমান পরিবহন সংস্থাগুলো ২০২২ সালে ৬৮০ কোটি ডলার ফি আদায় করেছে। ২০২৩ সালের প্রথম ৯ মাসে তারা ব্যাগেজ ফি বাবদ ৫৫০ কোটি ডলার আয় করেছে।

নাগরিক ডেস্ক রিপোর্ট

১৭ মে, ২০২৪,  2:20 PM

news image

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক বড় বিমান পরিবহন সংস্থা। মূলত, পরিবহন ফি বাস্তবায়ন করার আগেই তা সরকারকে জানাতে হবে—এমন নতুন আইনের বিরোধিতা করে এই মামলা করেছে সংস্থাগুলো। শুক্রবার ইউএস ফিফথ সার্কিট আদালতে এই মামলা দায়ের করা হয়। বার্তা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমেরিকান এয়ারলাইনস, ডেলটা এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড এয়ারলাইনস, জেটব্লু এয়ারলাইনস, হাওয়াইয়ান এয়ারলাইনস এবং আলাস্কা এয়ারলাইনসসহ বেশ কয়েকটি বিমান পরিবহন সংস্থা এই মামলা দায়ের করেছে।

মার্কিন পরিবহন মন্ত্রণালয় গত মাসে একটি নতুন আইন জারি করে। এই আইন অনুসারে, বিমান পরিবহন সংস্থা ও টিকিটিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ভাড়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে আগেই সব ধরনের তথ্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। যাতে ভোক্তারা ভাড়া সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো অযাচিত ভোগান্তিতে না পড়েন এবং তাদের গোপন কোনো চার্জ বা মাশুল না গুনতে হয়। এক বিবৃতিতে বিমান পরিবহন সংস্থাগুলো গতকাল সোমবার জানিয়েছে, পরিবহন মন্ত্রণালয়ের এই নতুন আইন ভোক্তাদের বিভ্রান্ত করবে এবং এটি মূলত বেসরকারি খাতের গতিশীল ব্যবসায়কে নিয়ন্ত্রণ করার একটি প্রচেষ্টা যা তার (পরিবহন মন্ত্রণালয়ের) আওতার বাইরে। তারা এই আইনটিকে স্বেচ্ছাচারী, হাস্যকর, বিচক্ষণতার অপব্যবহার ও আইনের পরিপন্থি বলে আখ্যা দিয়েছে।

মামলার বিষয়টি সামনে আসার পর মার্কিন পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাঁর নতুন এই আইনকে জোরালোভাবে রক্ষার চেষ্টা চালিয়ে যাবে। কারণ এই আইন, গোপন ফি বা চার্জ থেকে যাত্রীদের রক্ষা করবে এবং যাত্রীরা টিকিট কেনার আগে ফ্লাইটের সম্পূর্ণ মূল্য দেখতে পাবে—তা নিশ্চিত করবে। এর আগে, মার্কিন মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল—এই আইনের ফলে ভোক্তাদের বিমান পরিবহনে কম ভাড়া দিতে হবে।

রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি জানিয়েছে, বিমান পরিবহন খাতে যাত্রীরা প্রতিবছর ৫৪ কোটি ৩০ লাখ বাড়তি ফি পরিশোধ করে এবং ব্যাগেজ ফির নামে মার্কিন বিমান পরিবহন সংস্থাগুলো ২০২২ সালে ৬৮০ কোটি ডলার ফি আদায় করেছে। ২০২৩ সালের প্রথম ৯ মাসে তারা ব্যাগেজ ফি বাবদ ৫৫০ কোটি ডলার আয় করেছে।