শ্যান্ডলার সুশাসন সূচকে সেরা সিঙ্গাপুর ৯১তম বাংলাদেশ

নাগরিক ডেস্ক রিপোর্ট
১৭ মে, ২০২৪, 2:18 PM

শ্যান্ডলার সুশাসন সূচকে সেরা সিঙ্গাপুর ৯১তম বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুর টানা দ্বিতীয় বছরের মতো সুশাসন সূচকে বিশ্বের শীর্ষ দেশ নির্বাচিত হয়েছে। শ্যান্ডলার গুড গভর্নমেন্ট ইনডেক্স (সিজিজিআই) সাতটি মানদ-ের ওপর ভিত্তি করে সুশাসন বা সুশাসন পরিমাপ করে থাকে। ১১৩টি দেশের সরকারের ওপর মানদ-গুলোর নিরিখে বুধবার এ তালিকা প্রকাশ করেছে সিজিজিআই। সিঙ্গাপুরের পরই এ তালিকার চারটি দেশ হচ্ছে যথাক্রমে- ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও নরওয়ে। তালিকার শীর্ষ ২০-এর মধ্যে এশিয়ার আর মাত্র একটি দেশই আছে, সেটা হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। তাদের অবস্থান ২০তম। সুশাসনের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান শেষ দিকে, ৯১তম।
সুশাসন পরিমাপের জন্য সাতটি মানদ- ব্যবহার করে সিজিজিআই। এর তিনটিতেই প্রথম হয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সিঙ্গাপুর। সেগুলো হলো- নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং আকর্ষণীয় বাজারব্যবস্থা। আরেকটি মানদ- হচ্ছে আর্থিক বিষয়াদির তদারক করা। এই মানদ-ে দ্বিতীয় হয়েছে সিঙ্গাপুর। জনসাধারণের উত্থানে সরকার কীভাবে সাহায্য করে, সেই মানদ-ে সিঙ্গাপুরের অবস্থান চতুর্থ। শক্তিশালী নীতি ও আইনে সিঙ্গাপুর নবম এবং বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতিতে ২৬তম। এই তালিকায় কেনিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে ৯১তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতির মানদ-ে বাংলাদেশের স্কোর নিতান্তই সামান্য। এ ছাড়া নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং শক্তিশালী নীতি ও আইন- এই তিন মানদ-েও গড়পড়তার চেয়ে কম স্কোর বাংলাদেশের।
এই সূচকটি তৈরি করেছে সিঙ্গাপুরে অবস্থিত অলাভজনক সংস্থা শ্যান্ডলার ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স। ৩৫টি সূচককে সাতটি মানদ- সংকলিত করে তার ভিত্তিতে স্কোর দেওয়া হয়েছে দেশগুলোকে। এই তালিকায় থাকা ১১৩টি দেশ বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ জনসংখ্যাকে প্রতিনিধিত্ব করে। ২০২৪ সালে সিজিজিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ এই সংস্করণে ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং পরিবেশগত পরিবর্তনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
নাগরিক ডেস্ক রিপোর্ট
১৭ মে, ২০২৪, 2:18 PM

সিঙ্গাপুর টানা দ্বিতীয় বছরের মতো সুশাসন সূচকে বিশ্বের শীর্ষ দেশ নির্বাচিত হয়েছে। শ্যান্ডলার গুড গভর্নমেন্ট ইনডেক্স (সিজিজিআই) সাতটি মানদ-ের ওপর ভিত্তি করে সুশাসন বা সুশাসন পরিমাপ করে থাকে। ১১৩টি দেশের সরকারের ওপর মানদ-গুলোর নিরিখে বুধবার এ তালিকা প্রকাশ করেছে সিজিজিআই। সিঙ্গাপুরের পরই এ তালিকার চারটি দেশ হচ্ছে যথাক্রমে- ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও নরওয়ে। তালিকার শীর্ষ ২০-এর মধ্যে এশিয়ার আর মাত্র একটি দেশই আছে, সেটা হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। তাদের অবস্থান ২০তম। সুশাসনের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান শেষ দিকে, ৯১তম।
সুশাসন পরিমাপের জন্য সাতটি মানদ- ব্যবহার করে সিজিজিআই। এর তিনটিতেই প্রথম হয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সিঙ্গাপুর। সেগুলো হলো- নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং আকর্ষণীয় বাজারব্যবস্থা। আরেকটি মানদ- হচ্ছে আর্থিক বিষয়াদির তদারক করা। এই মানদ-ে দ্বিতীয় হয়েছে সিঙ্গাপুর। জনসাধারণের উত্থানে সরকার কীভাবে সাহায্য করে, সেই মানদ-ে সিঙ্গাপুরের অবস্থান চতুর্থ। শক্তিশালী নীতি ও আইনে সিঙ্গাপুর নবম এবং বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতিতে ২৬তম। এই তালিকায় কেনিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে ৯১তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতির মানদ-ে বাংলাদেশের স্কোর নিতান্তই সামান্য। এ ছাড়া নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং শক্তিশালী নীতি ও আইন- এই তিন মানদ-েও গড়পড়তার চেয়ে কম স্কোর বাংলাদেশের।
এই সূচকটি তৈরি করেছে সিঙ্গাপুরে অবস্থিত অলাভজনক সংস্থা শ্যান্ডলার ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স। ৩৫টি সূচককে সাতটি মানদ- সংকলিত করে তার ভিত্তিতে স্কোর দেওয়া হয়েছে দেশগুলোকে। এই তালিকায় থাকা ১১৩টি দেশ বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ জনসংখ্যাকে প্রতিনিধিত্ব করে। ২০২৪ সালে সিজিজিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ এই সংস্করণে ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং পরিবেশগত পরিবর্তনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।